Seven Colleges of DU Especial Suggestion and Notes of Classics in Translation Exam-2019

PRC Foundation

The best way of learning and gaining

Suggestion 2019 Exam Held in 2020

Subject: Classic in Translation

Suggestion

Part – B

  1. What role does the chorus play in “Medea”?
  2. Who was Cassandra and how did she die?
  3. Discuss “Medea” as a revenge tragedy.
  4. How did Hippolytus die?
  5. Discuss social picture represented in “Iliad”.
  6. Write a short note on Agamemnon.
  7. Write a short note on Achilles Shield.
  8. Discuss the character of Hector.
  9. Discuss the character of Achilles.
  10. What is the dramatic significance of the Red-Carpet Episode in “Agamemnon”?
  11. What role does Dionysus play in “The Frogs”?
  12. Who would you consider the protagonist of “The Iliad”?
  13. Under what circumstances did Medea become revengeful.

Part – C

N: B: If you read the prescribed broad questions carefully, you can also write well overall even Part – B)

  1. The subject of the Iliad is the wrath of Achilles- elaborate. V.V.I
  2. Compare and contrast between Hector and Achilles. V.V.I
  3. Discuss “The Iliad” as an epic or primary epic. V.V.I
  4. Discuss Homer as a realist. V.V.I
  5. Discuss “The Frogs” as literary criticism or satire. (This is a central question. You have to read this)
  6. Give an account of Dionysus’s Journey to hades. V.V.I
  7. Summarize the literary debate between Aeschylus and Euripides in “The Frogs”. (This question must be read whether it is repeated or not, it doesn’t matter)
  8. Consider Phaedra as a tragedy of passion or a tragedy of unrequited love.
  9. Discuss the role of the Nurse. V.V.I
  10. Evaluate Medea as a tragic heroine. (Without reading this question, you cannot be able to cut a good figure in the exam)
  11. Discuss the theme of hereditary guilt in “Agamemnon|”. V.V.I
  12. Sketch the character of Clytemnestra.

Part-C

  1. Compare and contrast between Hector and Achilles.

Introduction: Achilles and Hector figure illustriously as the two greatest heroes in the national and universal epic “The Iliad” by Homer composed in Mid-8th Century BC. They are the power houses of Greece and Troy. It has been a crux matter of finding out similarities and dissimilarities between them. Here the compare and contrast are unequivocally or clearly displayed between these warriors.

ভূমিকাঃ Achilles এবং Hector হচ্ছে দু’জন বিখ্যাত নায়ক চরিত্র যারা জাতীয় এবং সর্বজনীন মহাকাব্য “The Iliad” এর নায়ক যা ৮ম শতাব্দী বি.সি তে হোমার প্রকাশিত করেন। তারা হলেন গ্রীস এবং ট্রয় নগরীর প্রধান শক্তির উৎস। তাদের মধ্যে সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্য খুঁজে বের করা বেশ জটিল। এখানে এই দুই বিখ্যাত যোদ্ধার মধ্যে মিল এবং অমিল পরিষ্কারভাবে উপস্থাপন করা হলো।

Similarities: A lot of similarities have sketched by Homer between Achilles and Hector. These are as follows:

Warriors of the most destructive Trojan War

One of the similarities between them is that they both are warriors in the Trojan war. They lead their troops into the battle and are great fighters. During the war, they engage themselves in a duel that lasts for hours and hours since they are approximately matched. But Achilles is more powerful and daring than Hector because in absence of Achilles the Trojans progresses well in the war. Nestor declares Achilles strength and Importance.

‘Achilles, who in the day of battle is a tower of strength to the Achaeans’.

But Hector is not less powerful as Achilles himself declares about Hector’s strength and leading power after killing him.

“Friends — lords of the Argives, O my captains! 
Now that the gods have let me kill this man 
Who caused us agonies, loss on crushing loss – 
More than the rest of their men combined,”

So, they are similarly mighty warriors without any doubt.

সাদৃশ্য সমূহঃ হোমার Achilles ও Hector এর মধ্যে বহু সাদৃশ্য অঙ্কন করেছেন। এগুলো নিম্নরুপঃ

ধ্বংসাত্মক ট্রয় এর যুদ্ধের যোদ্ধা

তাদের মধ্যে মিলগুলির মধ্যে একটি হ’ল তারা উভয়ই ট্রোজান যুদ্ধের যোদ্ধা। তারা দুর্দান্ত যোদ্ধা এবং তারা তাদের সৈন্যদের যুদ্ধে নেতৃত্ব দেন। যুদ্ধ চলাকালীন, তারা নিজেদের মধ্যে মুখোমুখি যুদ্ধে জড়িত হয় যা ঘন্টার পর ঘন্টা স্থায়ী হয় কারণ তারা দুজনই খুব দক্ষ যোদ্ধা। তবে অ্যাকিলিস হেক্টরের চেয়ে বেশি শক্তিশালী এবং সাহসী কারণ অ্যাকিলিসের অনুপস্থিতিতে ট্রোজানরা  যুদ্ধে বেশ ভাল উন্নতি করে। নেস্টর অ্যাকিলিসের শক্তি এবং গুরুত্ব ঘোষণা করে।

‘Achilles, who in the day of battle is a tower of strength to the Achaeans’.

কিন্তু হেক্টর ও কম শক্তিশালী নন কারণ অ্যাকিলিস তাকে হত্যা করার পর তার শক্তি এবং নেতৃত্ব সম্পর্কে ঘোষণা করেন।

“Friends — lords of the Argives, O my captains! 
Now that the gods have let me kill this man 
Who caused us agonies, loss on crushing loss – 
More than the rest of their men combined,”

সুতরাং কোনো সন্দেহ নেই যে তারা দুজনই দুর্দান্ত যোদ্ধা।

Venerated and respected

Next similarity can be figured out in respect of veneration. Actually, they were the inevitable part of their camps. Both sides people and warriors venerated them like god and they were also respected by gods and goddesses as well.

‘No man may fight Achilles, for one of the gods is always with him’.

By this remark of Aeneas, he means to say though Achilles is supported by immortals, he also confesses that Achilles is more powerful than he is. Such a respect is rare one.

উৎসাহিত এবং সম্মানিত

পরবর্তী সাদৃশ্য বিবেচনা করা যেতে পারে সম্মানের ক্ষেত্রে। আসলে, তারা ছিল তাদের শিবিরগুলির অনিবার্য অংশ। উভয় পক্ষের লোক এবং যোদ্ধারা তাদের ঈশ্বরের মতো উপাসনা করতো এমনকি দেবদেবীরাও তাদের শ্রদ্ধা করতো।

কোনও মানুষ অ্যাকিলিসের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে না, কারণ দেবতাদের একজন সর্বদা তাঁর পাশে থাকে

অ্যানিয়াসের এই মন্তব্যে তিনি বলতে চাইছেন যদিও অ্যাকিলিস অমর বা দেবদেবী দ্বারা সমর্থিত, তিনি স্বীকার করেছেন যে অ্যাকিলিস তার চেয়ে বেশি শক্তিশালী। এ জাতীয় শ্রদ্ধা এক বিরল দৃষ্টান্ত।

Pride existed in both of them

In term of comparison, they must be considered to be boastful and are filled with egoism. When Agamemnon snatches away Achilles’s concubine and insults him, he feels extremely dishonor and leaves the battle field as long as his intimate friend Patroclus is killed by Hector.

‘Forever quarreling is dear to your heart, and wars and battles;

and if you are very strong indeed, that is a god’s gift’.

On the other hand, Hector is also filled with self-respect that is evident in replying to his wife.

“But I would die of shame to face the men of Troy
And the Trojan women trailing their long robes
If I would shrink from battle now, a coward”

Many more similarities can be traced but the above similarities are eminent.

তাদের দুজনের মধ্যেই গর্ব বিদ্যমান

সাদৃশ্যের দিক থেকে বিবেচনা করলে, তাদের দুজনকেই অহংকার ও গর্বের কাতারে ফেলতে হবে। যখন আগামেমনন আকিলিস এর রক্ষিতাকে ছিনিয়ে নেয় এবং তাকে অপমান করে, তখন সে খুবই অপমানিত বোধ করে এবং যুদ্ধক্ষেত্র ছেড়ে চলে যায় ততক্ষন পর্যন্ত, যতক্ষণ না তার ঘনিষ্ট বন্ধু প্যাট্রোক্লাসকে হেক্টর হত্যা করে।

‘Forever quarreling is dear to your heart, and wars and battles;

and if you are very strong indeed, that is a god’s gift’.

অপরপক্ষে, হেক্টর আত্মসম্মান বোধে অন্ধ ছিল যেটার প্রমান পাওয়া যায় তার স্ত্রীর প্রতি তার প্রতিউত্তরে।

“But I would die of shame to face the men of Troy
And the Trojan women trailing their long robes
If I would shrink from battle now, a coward”

অসংখ্য সাদৃশ্যের মধ্যে এগুলোই প্রধান প্রধান সাদৃশ্য।

Dissimilarities: In term of contrast, they are similar as are huge number of dissimilarities between them.

Noble hearted and lion hearted

Homer relates that Hector is noble hearted man. He stands for the civilized ideas of life. He adheres to the principles and constructive way of life. But on the other hand, Achilles is a lion- hearted man. He is the personification of primitive brutality and anti-social destructiveness.

” ‘If I hold out here and I lay siege to Troy, my journey home is gone but my glory never dies.

If I voyage back to the fatherland I love, my pride, my glory dies…’ “.

By this saying his pride, rage and brutality all are expressed altogether.

বৈসাদৃশ্য: তাদের মধ্যে অসংখ্য বৈসাদৃশ্য রয়েছে।

মহৎ নিষ্ঠূর হৃদয়

হোমার দেখিয়েছেন যে হেক্টর একজন মহৎ হৃদয়ের মানুষ। তিনি জীবনের সভ্য দিক গুলো উপস্থাপন করেন। তিনি মানবজীবনের ইতিবাচক ও গঠনমুলক দিকগুলো মেনে চলেন। অপরপক্ষে আকিলিস নিষ্ঠূর হৃদয়ের লোক। তিনি আদিম বর্বরতা ও সামাজিক অবক্ষয়ের মূর্ত প্রতীক।

” ‘If I hold out here and I lay siege to Troy, my journey home is gone but my glory never dies.

If I voyage back to the fatherland I love, my pride, my glory dies…’ “.

তার এই কথা থেকে তার গর্ব, শৌর্য-বীর্য এবং বর্বরতা সবগুলোই ফুটে উঠে।

Difference in birth

Achilles has a birth of mortal father Peleus, former king of Myrmidons and immortal mother Thetis a sea nymph. Thus, he is half mortal and immortal and he has only weakness that is known as “Achilles Heel”. Hector has a pure mortal birth and prince of Troy.

জন্মগত দিকের ভিন্নতা

মিরমিদনসের রাজা পেলাস (যিনি মানুষ বা মরণশীল) ও সমুদ্রের দেবী থেটিস থেকে আকিলিসের জন্ম। অর্থাৎ আকিলিস হলো অর্ধেক মানুষ ও অর্ধেক দেব বা ডেমিগড এবং তার একমাত্র দুর্বল অংশ হলো “Achilles Heel”. হেক্টর হলো মনুষ্য-জন্মা এবং তিনি ট্রয় এর রাজপুত্র।

Conclusion: After the above discussion, this is really a short description regarding Achilles and Hector. They have many similarities and differences but they cannot be judged by the same standard of morality as they belonged to two different traditions of life. They are out and out great in their respective sphere.

2. Discuss “The Frogs” as a literary criticism or satire.

Introduction: “The Frogs” is a master comedy of having versatile aspects. Literary satire or criticism is one of the important aspects of the play in which Aristophanes (446-386) has shown the appreciation of two great tragedians who are finely fine.

ভূমিকা: “The Frogs” হচ্ছে বহুমুখী দিকগুলির একটি অসাধারণ কমেডি। সাহিত্যিক ব্যঙ্গ বা সমালোচনা নাটকটির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যার মধ্যে অ্যারিস্টোফেনস (৪৬৬-৩৮৬) দুটি অসাধারণ ট্র্যাজেডিয়ানের মূল্যায়ন দেখিয়েছেন যারা নিখুঁতভাবে চমৎকার।

Literary Criticism: Criticism means the expression of disapproval something or someone on the basis of perceived faults and mistakes. Literary criticism or literary satire or literary studies is the study of evaluation and interpretation of literature. In this play, the contest between Euripides and Aeschylus has been in such a perfect label that makes the comedy as literary satire or criticism for the purpose of selecting the talented poet to meet the demand of the time.

সাহিত্য সমালোচনা: সমালোচনা বলতে কিছু বা কাওকে অনুমিত ত্র্রুটি এবং ভুলের ভিত্তিতে অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করা।সাহিত্যের সমালোচনা বা সাহিত্যের ব্যঙ্গ বা সাহিত্যের অধ্যয়ন হ’ল সাহিত্যের মূল্যায়ন ও বিশদ ব্যাখ্যা। এই নাটকটিতে ইউরিপিডিস এবং অ্যাসকায়লাসের মধ্যে প্রতিযোগিতাটি এমন নিখুঁত লেবেলে রয়েছে যা কমেডি-টিকে সাহিত্যিক ব্যঙ্গ বা সমালোচনা হিসাবে পরিণত করে  সময়ের চাহিদা মেটাতে মেধাবী কবি নির্বাচন করার উদ্দেশ্যে। 

Preface of the competition

Before starting the competition, Euripides and Aeschylus engage in harsh quarreling and condemning. Euripides condemns Aeschylus in various ways.

“creator of savages, a boorish loudmouth, / with an unbridled, unruly, ungated mouth”

Aeschylus also attacks on Euripides and he says:

Babble collector, / you creator of beggars, you stitcher of old rags”

Thus, pre-contest attacks inform that the contest is going to held in a satirical way.

প্রতিযোগিতার ভূমিকা

প্রতিযোগিতা শুরুর আগে, ইউরিপিডিস এবং অ্যাসকায়লাস  কঠোর ঝগড়া ও নিন্দায় জড়িত। ইউরিপিডিস বিভিন্নভাবে অ্যাসকায়লাসকে নিন্দা করে।

বর্বরতার স্রষ্টা, একজন অভদ্র বাচাল ব্যক্তি/ লাগামহীন, অবাধ্য, অবরুদ্ধ মুখ

অ্যাসকায়লাস ইউরিপিডিসকেও আক্রমণ করে এবং সে বলে:

আবোলতাবোল বলার সংগ্রহকারী, / তুমি অতি দরিদ্রের স্রষ্টা, তুমি পুরানো ছেঁড়া জামাকাপড়ের স্টিচার

এভাবে, প্রাক-প্রতিযোগিতার আক্রমণগুলি জানায় যে প্রতিযোগিতাটি একটি ব্যঙ্গাত্মক উপায়ে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।

Evaluation of general issues

The general evaluation of the contest starts with chorus’s declaration about the sharp arguments between Euripides and Aeschylus. Euripides tries to expose his rival as the charlatan and quack. He also satirizes his obnoxious use of words. Aeschylus in his defense questions Euripides what qualities of a poet should be admired. He responds ‘skill and good counsel’ because they make people better. Then Aeschylus tells him that he has ruined people. Aeschylus defenses objection against his obnoxious use of language in the following manner:

“Great thoughts / and ideas force us to produce

expressions that are equal to them”.

So, evaluation of general issues of the poets’ literary work through contest is a proper token of modern literary criticism.

সাধারণ বিষয়গুলির মূল্যায়ন

প্রতিযোগিতার সাধারণ মূল্যায়ন কোরাসের ঘোষণার সাথে শুরু হয় ইউরিপিডিস এবং অ্যাসকায়লাসের মধ্যে তীব্র যুক্তিগুলি সম্পর্কে। ইউরিপিডিস তার প্রতিদ্বন্দ্বীকে ভণ্ড এবং প্রতারক  হিসাবে প্রকাশ করার চেষ্টা করেন। তিনি তার অশোভন শব্দের ব্যবহারকে ব্যঙ্গ করেন। অ্যাসকায়লাস তাঁর প্রতিরক্ষায় ইউরিপিডিসকে প্রশ্ন করেন কবির কোন গুণাবলীর প্রশংসা করা উচিত। তিনি জবাব দেন “দক্ষতা এবং ভাল পরামর্শ”  কারণ তারা মানুষকে আরও উন্নত করে। তারপরে অ্যাসকায়লাস তাকে বলে যে সে লোকদের ধ্বংস করেছে। অ্যাসকায়লাস  তাঁর আপত্তিকর ভাষা ব্যবহারের বিরুদ্ধে নিম্নলিখিত পদ্ধতিতে বিরোধিতা রক্ষা করেন :

‘‘মহৎ চিন্তা / এবং ধারণাগুলো আমাদের অভিব্যক্তি উত্পাদন করতে বাধ্য করে যে তাদের সমান।’’

সুতরাং, কবিদের সাহিত্যকর্মের সাধারণ বিষয়গুলির মূল্যায়ন প্রতিযোগিতার মাধ্যমে হচ্ছে আধুনিক সাহিত্য সমালোচনার একটি যথাযথ নিদর্শন।

Prologues and lyrical qualities

In the literary competition between Euripides and Aeschylus in the hades, the prologue and lyrical qualities of the poet are mocked in pungent way. Euripides begins through examining one of prologues of Aeschylus –a line from the Oresteia.  He also condemns by saying all of Aeschylus’s lyrics have the same pattern; he cites a few examples from the Myrmidons and Ghost Riders. Such evaluation and criticism are one of the pivotal features of literary satire or criticism.

প্রলোগস এবং লিরিকাল গুণাবলী

পাতালে ইউরিপিডিস এবং অ্যাসকায়লাসের মধ্যে সাহিত্য প্রতিযোগিতায় কবির প্রলোগ এবং লিরিকাল গুণাবলীকে তীব্রভাবে উপহাস করা হয়েছে। ইউরিপিডিস অ্যাসকায়লাসের একটি প্রলোগের পরীক্ষার মাধ্যমে শুরু করে –Oresteia-এর একটি লাইন থেকে। তিনি এই বলেও নিন্দা করেছেন যে অ্যাসকায়লাসের সমস্ত লিরিকে একই প্যাটার্ন রয়েছে; তিনি   Myrmidons এবং Ghost Riders-এর কয়েকটি উদাহরণ উধ্বৃত করেছেন। এ জাতীয় মূল্যায়ন ও সমালোচনা সাহিত্যিক ব্যঙ্গ বা সমালোচনার অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য।

Weighing of the Verses

In the weighing of verse, there are a number of series and each time Aeschylus goes lower but in the final weighing he is victorious with lines of,

“Chariot upon chariot, and corpse upon corpse”

He laughs that Euripides could put his whole family and book altogether against him and he would still lose. This stage of competition can be compared with all the literary criticism of modern and post-modern period of English literary.

শ্লোকগুলোর ওজন

শ্লোকের ওজনে, বেশ কয়েকটি সিরিজ রয়েছে এবং প্রতিবার অ্যাসকায়লাস কমে যায় তবে চূড়ান্ত ওজনে তিনি লাইনগুলির সাথে বিজয়ী হন,

রথের উপরে রথ এবং লাশের উপরে লাশ

তিনি হাসেন যে ইউরিপাইডস তার পুরো পরিবার এবং বই পুরোপুরি তার বিরুদ্ধে রাখতে পারে এবং তারপরেও সে হারাতে পারে। এই প্রতিযোগিতার পর্যায়টি ইংরেজি সাহিত্যের আধুনিক ও উত্তর-আধুনিক সময়ের সমস্ত সাহিত্য সমালোচনার সাথে তুলনা করা যেতে পারে।

Appreciation of the political sagacity of the poets

Dionysus is really helpless and confused to select one bringing back to human society for the protection of Athens. But the time comes to him since Euripides fails to be perfect regarding political urgency and Aeschylus wins because he shows suffice wisdom and intelligence to protect the demos of Athens. By the final stage of the contest, it is proved that Aeschylus is chosen as he has proper interpretation of life. Finally, Dionysus changes his previous longing and proclaims that he is choosing Aeschylus as the chorus says while his journey to hades.

“Grant fine idea that will bring fine blessings”

কবিদের রাজনৈতিক জাগরণের প্রশংসা

অ্যাথেন্সের সুরক্ষার জন্য একজনকে মানব সমাজে ফিরিয়ে আনার জন্য ডায়নিসাস সত্যিই অসহায় এবং বিভ্রান্ত। তবে সময় এসেছে তার থেকে যেহেতু ইউরিপিডিস রাজনৈতিক জরুরী বিষয়ে নিখুঁত হতে ব্যর্থ হয়েছে এবং অ্যাসকায়লাস জিতলেন কারণ তিনি এথেন্সের গণতন্ত্র রক্ষা করার জন্য যথেষ্ট জ্ঞান এবং বুদ্ধি দেখান। প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্যায়ে, প্রমাণিত হয়েছে যে জীবনের যথাযথ ব্যাখ্যা আছে বলেই এচচ্লিসকে বেছে নেওয়া হয়েছিল। অবশেষে, ডায়োনিসাস তার পূর্বের আকাঙ্ক্ষা পরিবর্তন করে এবং ঘোষণা করেন যে তিনি এস্কিলাসকে বেছে নিচ্ছেন যেহেতু কোরাস তার পাতালে ভ্রমণ করার সময় বলেছে।

উত্তম ধারণা প্রদান করুন যা উত্তম আশীর্বাদ নিয়ে আসবে

Conclusion: In termination, we can say that “The Frogs” is not only a play of literary criticism or satire but also a guideline for the critics in question of how to write literary criticism or satire.

3. Give an account of Dionysus Journey to hades.

Introduction: “The Frogs” is the last survived old comedy by Aristophanes (446-386) BC first performed in Lenaea in 405 BC. The play centers round the journey of Dionysus that is the greatest literary technique of the playwright to defense him since he comments on social and political issues of the contemporary Athens in a sharp tone.

ভূমিকা: “দ্য ফ্রোগস” খ্রিস্টপূর্ব ৪০৫ খ্রিস্টাব্দে লেনিয়ায় প্রথম পরিবেশিত অ্যারিস্টোফেনসের (446-386 BC) অবশেষে বেঁচে থাকা পুরানো নাটক। ডায়নোসিসের যাত্রাটিকে কেন্দ্র করে নাটকটি পরিবেষ্টিত যা নাট্যকারের সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্য কৌশল তাকে রক্ষা করতে যেহেতু তিনি সমসাময়িক এথেন্সের সামাজিক এবং রাজনৈতিক বিষয়ে তীব্র সুরে মন্তব্য করেছিলেন।

The background of the journey: Aristophanes wrote this play during the last year of Peloponnesian war between Athens and Sparta. The dramatist based on the patron of drama Dionysus asserts that decline of Athens is the reason of god’s journey to Hades.

যাত্রার পটভূমি: অ্যারিস্টোফেনস এথেন্স এবং স্পার্টার মধ্যে পেলোপনেশিয়ান যুদ্ধের শেষ বছরের সময় এই নাটকটি লিখেছিলেন। ডায়োনিসাস নাটকের পৃষ্ঠপোষক ভিত্তিক নাট্যকার দৃঢ় ভাবে দাবি করেছেন যে ঈশ্বরের হেডিসে যাত্রার কারণ অ্যাথেন্সের পতন।

Purpose of the Journey: Dionysus who is the protagonist of the satirical comedy tells before Heracles, also known as Hercules in Roman and modern west, that he wants to go to Hades with his slave Xanthias in his free will. He basically plans to go down Hades because he needs a talented poet to revive tradition and morality in the demos of Athens that is why he longs for Euripides. It is in God’s tongue:

“I need a talented poet, / ‘for some are gone, and those that live are bad.

Cast-offs and merely empty chatter. There are no “potent” poets left”

Thus, it is informed as the living poets are hypocrite just for futile fame, he must bring the talented poet.

ভ্রমণের উদ্দেশ্য: ব্যঙ্গাত্মক কৌতুকের নায়ক ডায়নিসাস হেরাক্লিসের আগে বলেছিলেন, যে রোমান ও আধুনিক পশ্চিমে হারকিউলিস নামেও পরিচিত, তিনি তাঁর স্বাধীন ইচ্ছায় তার দাস জাংথিয়াসের সাথে হেডেসে যেতে চান। তিনি মূলত হেডিসে নামার পরিকল্পনা করছেন কারণ তার এক জন প্রতিভাবান কবি দরকার অ্যাথেন্সের গণতন্ত্রে ঐতিহ্য এবং নৈতিকতা পুনরুদ্ধার করতে সে কারণেই তিনি ইউরোপাইডার জন্য অপেক্ষা করেন। এটি ঈশ্বরের ভাষায়:

আমার একজন প্রতিভাবান কবি দরকার, / কেউ কেউ  চলে গেছে, এবং যারা বেঁচে আছেন তারা প্রতিভাবান নয়।

অনুপযুক্ত ব্যক্তি এবং শুধু বৃথা কথাবার্তা। কোনওপ্রতিভাবানকবি নেই

সুতরাং, এটি অবহিত করা হয় যে জীবিত কবিরা কেবল নিরর্থক খ্যাতির জন্য ভন্ড, তাকে অবশ্যই প্রতিভাবান কবি আনতে হবে।

Adventures of the journey: Aristophanes has described the epic like adventures of Dionysus on the road of the Hades particularly for two purposes.

I.       To arouse laughter that is the fundamental term for a farce.

II.      To banter different social and political aspects of the contemporary society.

যাত্রার দু: সাহসিক কাজ: এরিস্টোফেনিস ব্যাখ্যা করেছেন মহাকাব্যটিকে ডায়োনিসাস এর এডভেন্চের এর মতো হেডিসের রাস্তায় বিশেষত দুটি উদ্দেশ্যে।

I.          হাসি জাগানো যে একটি প্রহসনের মৌলিক শব্দ।

II.         সমসাময়িক সমাজের বিভিন্ন সামাজিক এবং রাজনৈতিক দিক নিষিদ্ধ করা।

Mocking on rank distinction and stupidity of the audience: Dionysus with his slave launces his trek after having instruction from Heracles. When they reach to the Shore of Styx River or Acheron Lake, the ferryman Charon relates that a slave is not allowed to cross the lake with his master. So, the servant has to take alternate. While crossing the lake round the bank, Xanthias is to face bizarre scenes. On the other hand, Dionysus is greeted by the song of chorus namely “Frogs” from which the name of the farce has been named.  

“Brekekekex, ko-ax, ko-ax”

Here, in scene 1, the audience with poor dramatic judgement are mocked in a humorous way by the croaking of the frogs.

শ্রোতাদের পদমর্যদার পার্থক্য এবং বোকামির উপর উপহাস করা: ডায়োনিসাস তার দাসের সাথে হেরাক্লসের কাছ থেকে নির্দেশ পেয়ে তার যাত্রা  শুরু করে। তারা যখন স্টাইক্স নদীর তীরে বা অ্যাকেরন হ্রদে পৌঁছায়, তখন ফেরিম্যান চারন বর্ণনা করেন যে কোনও দাসকে তার মালিকের সাথে হ্রদ পার হতে দেওয়া হয় না। সুতরাং, দাসদের বিকল্প পথ নিতে হয়। উপকূলের চারপাশে হ্রদটি অতিক্রম করার সময়, জাঁথিয়াসকে বিচিত্র দৃশ্যের মুখোমুখি হতে হয়। অন্যদিকে, ডায়োনিসাসকে “ফ্রগ ” নামে কোরাস গানের মাধ্যমে অভ্যর্থনা জানানো হয় যার থেকে প্রহসনের নামকরণ করা হয়েছে।

“Brekekekex, ko-ax, ko-ax”

সুতরাং প্রথম সিনযে, ব্যাঙের কূটকৌশল দ্বারা দুর্বল নাটকীয় রায় সহ শ্রোতাদের একটি হাস্যকর উপায়ে উপহাস করা হয়েছে।

Barrenness of Athens: Aristophanes can be compared with Eliot in respect of presenting waste Athens. He does not feel any hesitation to barter corruption of the officials and politicians, selfishness of the citizens having no passion and compassion to each other and also all spheres of life and society. The following lines through the chanting of chorus leader focus on the political barrenness of that contemporary time.

“First, we think that all / the citizens should be made equal, and their fears removed.

Next, I say that no one in the city should be disenfranchised.”

অ্যাথেন্সের অনুর্বরতা: এলিওটের সাথে অ্যারিস্টোফেনেসের তুলনা করা যেতে পারে অ্যাথেন্স বর্জ্য উপস্থাপনের ক্ষেত্রে। তিনি কর্মকর্তা ও রাজনীতিবিদদের দুর্নীতি, নাগরিকদের স্বার্থপরতা এবং একে অপরের প্রতি অনুরাগ এবং সহমর্মিতা এবং জীবন ও সমাজের সমস্ত ক্ষেত্রে নিরস্ত করতে দ্বিধা বোধ করেন না। কোরাস নেতা জপ মাধ্যমে নিম্নলিখিত লাইনগুলি সেই সমসাময়িক সময়ের রাজনৈতিক বন্ধুত্বের দিকে মনোনিবেশ করে।

“প্রথমত, আমরা মনে করি যে সমস্ত / নাগরিককে সমান করা উচিত, এবং তাদের ভয় দূর করা উচিত।

এরপরে, আমি বলছি যে শহরের কাউকেই বঞ্চিত করা উচিত নয়।“

Judgement of the contest: Aristophanes has the power to create humor and sagacity within human beings in a very exceptional since he is the first in the canon of western literature to manage a poetic debate between two greatest deceased poet Euripides and Aeschylus. He philosophically upholds psychological, social and political issues by dint of such literary contest which at the same make people sensational and wise. Though it becomes tough for Dionysus as a judge to select the most talented poet because they are really sagacious. He chooses Aeschylus to bring back to the world after a series of debate because of Aeschylus’ strong political philosophy. As the Chorus extols, he is:

“A man who has / keen intelligence” and “eminent good sense.”

Thus, Dionysus takes the side of Aeschylus changing his first intention as to Euripides to meet the demand of the time. This is a very crucial message for human beings forever and ever and ever.

প্রতিযোগিতার রায়: অ্যারিস্টোফেনস খুব ব্যতিক্রমীভাবে মানুষের মধ্যে রসিকতা এবং বচসা তৈরির ক্ষমতা রাখে যেহেতু পাশ্চাত্য সাহিত্যের ক্যাননে তিনি প্রথম যিনি দু’জন সর্বশ্রেষ্ঠ মৃত কবি ইউরিপাইডস এবং এসচ্লিসের মধ্যে কাব্যিক বিতর্ক পরিচালনা করে। তিনি মনস্তাত্ত্বিক, সামাজিক এবং রাজনৈতিক বিষয়গুলিকে এমন সাহিত্য প্রতিযোগিতার ছাপ দিয়ে দাঁড় করান যা একই সাথে মানুষকে চাঞ্চল্যকর ও জ্ঞানী করে তোলে। যদিও বিচারক হিসাবে ডায়ানিসাসের পক্ষে সবচেয়ে প্রতিভাবান কবি নির্বাচন করা কঠি হয়ে উঠেছে কারণ তারা সত্যই বিচক্ষণ। তিনি অ্যাচিলিয়াসকে শক্তিশালী রাজনৈতিক দর্শনের কারণেই ধারাবাহিক বিতর্কের পরে বিশ্বে ফিরিয়ে আনার জন্য এসচ্লিসকে বেছে নিয়েছেন। কোরাস সমাপ্তি হিসাবে, তিনি হলেন:

একজন ব্যক্তি যিনি / আগ্রহী বুদ্ধিমানএবংবিশিষ্ট বুদ্ধিমান

এইভাবে, সময়ের চাহিদা মেটাতে ডিউনিসাস ইউরিপাইডস হিসাবে তাঁর প্রথম অভিপ্রায়টি পরিবর্তন করে এসিচলসের পক্ষে ছিলেন। এটি চিরকাল এবং চিরকালের জন্য মানুষের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বার্তা।

Conclusion: From the perspectives of the above discussion, it is obvious that Dionysus’ journey to Hades is just a vehicle to vilify the contemporary crises of Athens and find the ultimate solution too.

4. Write on Homer as a realist with reference to his epic poem “The Iliad”.

Introduction: “The Iliad” is an epic poem by Homer that touches on the lives of the everyday people of Ancient Greece, particularly the soldiers as well as the lives of the gods and goddesses in which they believed. Some critics claim that the prime or crowning achievement of Homer in this work is his sense of realism in the characters and plot. Homer presents human nature and the real world in such a way that people of all ages and societies are existed.

Literary realism, as defined by the Literary Encyclopedia is “a genre of fiction in which there is a detailed presentation of appearances, especially of the familiar details of every life.” According to this definition, Homer is a realist and seems to belong all society and culture.

ভূমিকাঃThe Iliad” হচ্ছে হোমার রচিত বিখ্যাত মহাকাব্য যা প্রাচীন গ্রিসের মানুষের দৈনন্দিন জীবন সম্পর্কে আলোকপাত করেছে, বিশেষ করে যোদ্ধাদের জীবন নিয়ে এবং তারা যে সমস্ত দেবদেবীদের বিশ্বাস করতো তাদের সম্পর্কে আলোকপাত করেছে। কোনো কোনো সমালোচক দাবি করেছেন যে এই মহাকাব্যে হোমারের শ্রেষ্ঠ অর্জন হচ্ছে তার চরিত্র ও ঘটনা প্রবাহের বাস্তবিকতা। হোমার বিশ্বকে এবং মানুষের দৃষ্টিভঙ্গিকে এমন ভাবে বর্ণনা করেছেন যে সমস্ত যুগের সমাজ এবং মানুষ এতে বিদ্যমান।

Literary Encyclopedia এর মতে Literary Realism বা সাহিত্যিক বাস্তবতা হচ্ছে “গল্প রচনার এমন এক ধরণ যেখানে মানুষের দৈনন্দিন জীবন ব্যবস্থার বিস্তারিত বর্ণনা রয়েছে” । এই সংজ্ঞা অনুযায়ী, হোমার হচ্ছেন একজন রিয়ালিস্ট যিনি সকল সমাজ ও সংস্কৃতিতে বিদ্যমান।

Realistic aspects of Homer

Although many of the characters in “The Iliad” are not realistic at all, many of the scenes and circumstances are very true to life. An apt account about Homer’s realism is here.

হোমারের বাস্তবিক দিকগুলো

যদিও “The Iliad” এর অনেক চরিত্রই একেবারেই অবাস্তব, এদের মধ্যে অনেক ঘটনা বা দৃশ্যই বেশ বাস্তবিক। হোমারের বাস্তবিক বর্ণনার একটি উপযুক্ত চিত্র তুলে ধরা হলো।

The harsh reality of the war

Homer is unique since the detailed descriptions of the battles throughout the epic are very accurate to real life. These scenes are very realistic because they are mostly unbiased and show the casualties and victories of both sides. In book four, there are detailed descriptions of many individual conflicts of the battle but the book ends with:

“On that day many of the Trojans and Achaeans

lay side by side, faced down in the dust”

By detailing these individual riots or skirmishes, Homer shows that all the soldiers regardless of which army they fight for are men with families and each life lost is as precious as every other. This is the harsh reality of war that provided the massage thousand years ago that war is not prolific but a matter of destruction.

যুদ্ধের মর্মান্তিক বাস্তবতা

হোমার অদ্বিতীয় কারণ তার মহাকাব্য জুড়ে যুদ্ধ-সংঘাতের বিস্তারিত বর্ণনা খুবই বাস্তবিক। এই মহাকাব্যের দৃশ্যগুলি অত্যন্ত বাস্তবিক কারণ এগুলি বেশিরভাগই পক্ষপাতহীন এবং উভয় পক্ষের ক্ষয়ক্ষতি ও বিজয়গুলি দেখায়। চতুর্থ বইয়ে, যুদ্ধের বেশ কিছু ব্যক্তিগত দ্বন্দ্বের বিস্তারিত বর্ণনা রয়েছে, তবে বইটি শেষ হয়:

দিন বহু Trojan Achaean দের নিথর দেহ

পাশাপাশি পরে ছিল, ধুলোয় লুটিয়ে ছিল।

এই ব্যাক্তিগত দ্বন্দ্বগুলো বিস্তারিত বর্ণনা করে হোমার বুঝিয়েছেন যে, সকল যোদ্ধাই, চাই সে যেই দলেরই হোক, প্রত্যেকে মানুষ যাদের পরিবার-পরিজন রয়েছে, তাদের হারানো জীবন অন্যদের জীবনের মতোই মূল্যবান। এটিই যুদ্ধের মর্মান্তিক বাস্তবতা যা হাজার হাজার বছর আগে এই বার্তা পাঠিয়েছিল যে যুদ্ধ লাভজনক কিছু নয়, বরং ধ্বংসাত্মক।

Very realistic human nature

There is an enormous understanding and compassion in “The Iliad” that means a very realistic view of human nature. Homer sees human beings as they are such as flawed and driven by feelings and emotions. Even the great Achaean warrior Achilles is not only wrathful but also passionate and revenged for his self-esteem and intimate companion’s death. His wrath and emotional love for his intimate friend Patroclus are blazoned while talking to his goddess mother Thetis. His pride is displayed by rejecting Agamemnon’s offer and he assets.

“My journey home is gone,

but my glory never dies.

If I voyage back to the fatherland I love,

My pride, my glory dies…………………….”

খুবই বাস্তবিক মানুষের প্রকৃতি

ইলিয়াড” এর মধ্যে একটি বিশাল বোঝাপড়া এবং মমত্ববোধ রয়েছে যার অর্থ মানব প্রকৃতির বাস্তব দৃষ্টিভঙ্গি। হোমার মানবজাতিকে এভাবে দেখেছেন যে তারা দোষত্রূটি যুক্ত এবং অনুভূতি ও আবেগ দ্বারা তাড়িত। এমনকি বিখ্যাত Achaean যোদ্ধা Achilles ও এতো বেশি রাগী ও আবেগ-তাড়িত যে সে তার নিজ স্বার্থ ও ঘনিষ্ট সহযোদ্ধার হত্যার জন্য প্রতিশোধ নেয়। যখন সে তার দেবী মা থেটিসের সাথে কথা বলে তখন তার ঘনিষ্ট বন্ধু প্যাট্রোক্লাস এর জন্য তার আবেগ আপ্লুত ভালোবাসা ও রাগ প্রকাশ পায় । আকিলিস এর গর্ব প্রকাশ পায় যখন সে আগামেমনন এর অফার প্রত্যাখ্যান করে এবং বলে :

“My journey home is gone,

but my glory never dies.

If I voyage back to the fatherland I love,

My pride, my glory dies…………………….”

Portrayal of characters

Homer has shown his realism by portraying the characters of his epic. All walk of people of human society are existed in the characters who are heroes like Achilles and Hector, housewives like Andromache, deceitful wives like Helen, timid lovers like Paris, intimate friends like Patroclus, thoughtful wise leaders like Odysseus, commander like Agamemnon, passionate and affectionate parents like Priam, and so on. Priam’s fatherly role is displayed in the middle of book 24 and he says before Achilles to mitigate his wrath, Achilles’ anger:

“Remember your own father, great godlike Achilles-

As old as I am,

To see his beloved son come sailing from Troy”

By such emotional speech, Priam begs mercy from Achilles and gets back Hector’s dead body to Troy for ritual funeral. So, Homer’s realism is out and out beyond suspicion.

চরিত্রগুলো অঙ্কন

হমার তার মহাকাব্যে চরিত্রগুলোর বাস্তবধর্মী অঙ্কন করেছেন। এই মহাকাব্যে সমাজের সকল শ্রেণীর মানুষ বিদ্যমান যেমন আকিলিস ও হেক্টরের মতো যোদ্ধা, এন্ড্রোমাচি এর মতো গৃহধর্মিনী, হেলেন এর মতো চরিত্রহীন নারী, প্যারিস এর মতো ধূর্ত প্রেমিক, প্যাট্রোক্লাস এর মতো ঘনিষ্ট বন্ধু, ওডিসায়াস এর মতো প্রজ্ঞাবান নেতা, আগামেমনন এর মতো কমান্ডার, প্রিয়াম এর মতো আবেগী পিতা এবং আরো অনেকে। পিতা হিসেবে প্রিয়ামকে দেখানো হয়েছে ২৪ তম বইয়ে, যখন তিনি আকিলিসকে রাগ কমানোর আহ্বান করেছেন।

তোমার পিতাকে স্মরণ করো, ঈশ্বরিক যোদ্ধা আকিলিস

তিনি আমার মতোই বৃদ্ধ,

তিনি কেমন বোধ করবেন যখন তার প্রিয় পুত্র ট্রয় থেকে ফিরবে

এরকম আবেগী বক্তব্য দিয়ে প্রিয়াম তার মৃত পুত্র হেক্টরের লাস ট্রয়ে ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য আকিলিস এর দয়া প্রার্থনা করে। সুতরাং হোমারের বাস্তবিকতা সুস্পষ্ট।

Other miscellaneous realistic point of views

As it is known to all that united, we stand and separated we fall. This realistic maxim has been first presented by Homer because all the city states of Greece were united to preserve their prestige and glory and on the other hand the friendly states of Troy became united. Such coalition of the states is the picture of world wars of this real world.

However, in this poem the poet introduces supernatural activities of Olympian Gods and Goddesses in a realistic manner. Their emotions like anger, jealousy etc. represent human emotions.

“We everlasting gods . . . Ah what chilling blows
we suffer—thanks to our own conflicting wills— 
whenever we show these mortal men some kindness”

Besides, the crucial realistic point of view of the poem is that illicit love affair is always a matter of all kind of destructions which we at first find in Homer’s “Iliad”.

অন্যান্য বহুমুখী বাস্তবিক দৃষ্টিভঙ্গি

এটি সকলেই জানে যে একতাই বল। এই বাস্তবধর্মী উক্তি হোমার ই প্রথম উপস্থাপন করেছেন, কারণ গ্রিসের সমস্ত নগরী একত্র হয়েছিল তাদের সম্মান ও গৌরব রক্ষার্থে। অপরপক্ষে বন্ধুত্বসুলভ ট্রয় ও একত্র হয়েছিল। নগরগুলোর এরকম ঐক্যজোট বিশ্বযুদ্ধের বাস্তবিক চিত্র।

যাইহোক, এই মহাকাব্যে হোমার অলিম্পিয়ান দেবদেবীদের অতিপ্রাকৃতিক শক্তি বেশ বাস্তবিকভাবে তুলে ধরেছেন। তাদের রাগ এবং আবেগ মানুষের আবেগ ও রাগের প্রতিফলক।

“We everlasting gods . . . Ah what chilling blows
we suffer—thanks to our own conflicting wills— 
whenever we show these mortal men some kindness”

এছাড়াও এই মহাকাব্যের আরেকটি বাস্তবিক শিক্ষা হলো অবৈধ প্রেম সকল যুদ্ধ-বিবাদের মূল, যেটি আমরা ইলিয়াডেই প্রথম দেখতে পাই।

Conclusion: In few words, Homer teaches human beings psychologically by illustrating realism prevailed in human society forever.

5. Discuss “The Iliad” as an epic or primary epic.

Introduction: An epic is a long narrative poem on a grand scale about the deeds of warriors and heroes, kings and Gods. It is majestic both in theme and style. The epic is a polygonal heroic story incorporating myth, legend, folktale, religion and historical events of a national or universal significance and also a cultural mirror with a fixed ideological stance.

ভূমিকাঃ এপিক হলো একটি দীর্ঘ বিবরণী কবিতা যেটা বীর, যোদ্ধা, রাজা বা দেবদের বৃহৎ কর্মকান্ড নিয়ে আলোচনা করে। এটি বিষয়বস্তু এবং ধরণের দিক থেকে ব্যাপক বা মহিমান্বিত।এপিক বা মহাকাব্য হলো বহুমুখী বীরত্বের গল্প যেখানে মিথ, ধর্ম, লোককথা, কিংবদন্তিদের এবং জাতীয় বা বৈশ্বিক ইতিহাসের গল্প রয়েছে এবং বিশেষ চিন্তাধারার সংস্কৃতির প্রতিফলন করে।

Genre of epic: Epic poetry falls into two distinct groups- primary or folk epic and literary or secondary epic. Homer’s “The Iliad” written in Mid-8th Century BC belongs to the former. A primary epic is written in oral tradition having some fundamental features. “The Iliad” which is usually considered to be the earliest work and one of the best known and loved stories of all time is limned as a primary epic.

এপিক এর জনরা: মহাকাব্য দুইটি বিভাগে ভাগ করা যায়- মুখ্য বা লোককথার মহাকাব্য এবং গৌণ বা সাহিত্যিক মহাকাব্য। হোমারের “The Iliad” যেটি ৮ম শতাব্দী B.C. এর মাঝামাঝি লেখা হয়েছিল এটি প্রাথমিক শ্রেণীর মহাকাব্য। প্রাথমিক মহাকাব্য মৌখিক ঐতিহ্য অনুসরণ করে রচনা করা হয় এবং কিছু মৌলিক বৈশিষ্ট অনুসরণ করে। ইলিয়াডকে সবচেয়ে প্রাচীন কাজ হিসেবে গণ্য করা হয় যেটি বহুল প্রচলিত এবং জনপ্রিয় গল্প যা প্রাথমিক মহাকাব্য হিসেবে রচনা করা হয়।

Media res or starting from middle

A primary epic commences in media res. Media res is a Latin phrase which stands for in the midst of the things. “The Iliad” begins in the final days of decade long war when the Achaean forces suffer from mysterious plague and has flashbacks to explain action leading up to the point. Homer does not give introduction and starts from the scene of the poem an argument between Agamemnon and Achilles.

Begin, Muse, when the two first broke and clashed,

Agamemnon lord of men and brilliant Achilles

মাঝামাঝি থেকে শুরু করা

প্রাথমিক মহাকাব্য Media res নীতি অনুসরণ করে। Media res একটি ল্যাটিন শব্দ যার অর্থ হলো কোনো কিছুর মাঝামাঝি। ইলিয়াড শুরু হয় এক দশক ধরে চলা যুদ্ধের শেষ দিনগুলো দিয়ে যখন Achaean যোদ্ধারা রহস্যজনক প্লেগ এ আক্রান্ত হয় এবং এবং তাদের অতীত থেকে বর্তমান অবস্থান পর্যন্ত স্মৃতিচারণ করতে শুরু করেন। এছাড়া হমার আগামেমনন ও আকিলিস এর মধ্যে বিবাদের দৃশ্যের কোনো ভূমিকা বা শুরু দেখাননি।

Begin, Muse, when the two first broke and clashed,

Agamemnon lord of men and brilliant Achilles

Invocation to the Muse

Like other primary epic, “The Iliad” also opens with an invocation to a god or gods. The poet who recited epic in those days believed that the called upon god or muse came into them. It means really that it was not the poet who recited but the god in the poet’s body and therefore the poets were considered very sacred that is why they invoked to the muse. In the case of the beginning of this very poem, the poet says something like:

“Sing, goddess of epic poetry, the story of the anger of Achilles.”

মিউসদের প্রতি প্রার্থনা

অন্যান্য প্রাথমিক মহাকাব্যের মতোই ইলিয়াডও ঈশ্বর বা ঈশ্বরদের প্রতি সাহায্য প্রার্থনা করা দিয়ে শুরু হয়েছে। সেই সময় এটা বিশ্বাস করা হতো যে, যেই কবিরা মহাকাব্য আবৃতি করতো তাদের উপর আহ্ববানকৃত দেবদেবীরা ভর করতো। অর্থাৎ এটা বুঝায় যে সেই কবিরা মহাকাব্য আবৃতি করতো না বরং সেই ঈশ্বর আবৃতি করতো, সুতরাং কবিদেরকে খুবই পবিত্র হিসেবে বিবেচনা করা হতো, এই কারণে কবিরা মিউস বা দেবদেবীদের কাছে সাহায্য প্রার্থনা করতো। এই মহাকাব্যে শুরুতে হোমার এরকমই বলেছেন:

“Sing, goddess of epic poetry, the story of the anger of Achilles.”

Declaration of the theme at the outset

In the epic poem the theme is usually stated at the beginning of the poem as such poems are so long and complex. The central interest or theme of “Iliad” is the wrath or anger of Achilles which has been stated at the beginning.

শুরুতেই বিষয়বস্তু সম্পর্কে ঘোষণা

মহাকাব্যে সাধারণত বিষয়বস্তু শুরুতেই উল্লেখ করা হয় কারণ এই কবিতাগুলো খুবই দীর্ঘ ও জটিল হয়। ইলিয়াড এর প্রধান বিষয়বস্তু হলো আকিলিস এর রাগ বা ক্ষোভ যা এই মহাকাব্যে প্রথমেই উল্লেখ করা হয়েছে।

Use of many epithets

A primary epic usually has many epithets. These epithets are named after the characters, gods or things by stock phrases. An example of renaming of Agamemnon and Menelaus is as “Atreus’ two sons” or “The twin eagles”.

এপিথেট বা গুনবাচক আখ্যা এর ব্যবহার

সাধারণত প্রাথমিক মহাকাব্যে অনেক এপিথেট এর ব্যবহার থাকে। এই এপিথেটস গুলোর নামকরণ করা হয় কবিতার চরিত্র, ঈশ্বর বা বিভিন্ন জিনিস এর জন্য শব্দগুচ্ছ থেকে। উদাহরণস্বরূপ, এই মহাকাব্যে আগামেমনন ও মেনেলাউস এই দুই ভাইকে নির্দেশের জন্য “Atreus’ two sons” ও “The Twin Eagles” এপিথেটগুলো ব্যবহার করা হয়।

Use of supernatural agents

It is a must for an epic supernatural agents and “Iliad” is not devoid of this. Homer has used the Olympian gods and goddesses who take part in the poem separating into two parts. The most power gods and goddesses are equally balanced in the two groups such as Aphrodite and Apollo in support of Trojans and Hera, Athena and Hephaestus in support of the Achaeans.

অতিপ্রাকৃত শক্তির ব্যবহার

একটি মহাকাব্যের জন্য অতিপ্রাকৃত শক্তি আবশ্যক এবং ইলিয়াডও এর ব্যতিক্রম নয়। হোমার অলিম্পিয়ান দেব দেবীদের ব্যবহার করেছেন যারা এই মহাকাব্যে দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে অংশ নেয়। সবচেয়ে শক্তিশালী দেবদেবীরা সমভাবে দুইভাগে বিভক্ত হয় যেমন এফ্রোডাইট ও অ্যাপোলো ট্রোজানদের পক্ষে এবং হেরা, এথেনা এবং হেফাস্টাস Achaeans দের পক্ষে যুদ্ধে অংশ নেয়।

The heroes larger than life

The main characters of an epic are larger than life which refers to that they possess superhuman abilities. The main characters of “The Iliad”, Achilles and Hector are the characters of legendary status whose virtues and faults have tremendous impact on the plot of the poem. So, they are the power machine and larger than life.

প্রধান চরিত্র বা নায়করা অসাধারণ

মহাকাব্যের প্রধান চরিত্রগুলো অসাধারণ হয় অর্থাৎ তাদের অতিমানবীয় গুলাবলি থাকে। ইলিয়াডের প্রথান চরিত্র আকিলিস ও হেক্টর হলো কিংবদন্তি চরিত্র যাদের গুন বা দোষগুলো মহাকাব্যের বিষয়বস্তুতে প্রভাব ফেলে। সুতরাং তারা হলো শক্তির উৎস এবং অসাধারন।

Vast setting

The setting of an epic is vast. The setting of The Iliad is also vast encompassing both the Greek and Trojan islands.

বিস্তীর্ণ সেটিং বা প্রেক্ষাপট

মহাকাব্যের প্রেক্ষাপট বিস্তৃত হয়। ইলিয়াড এর প্রেক্ষাপট ব্যাপক বিস্তৃত যেটি গ্রিক এবং ট্রোজানদের দ্বীপ নিয়ে বিস্তৃত।

Use of Epic simile or Homeric simile

According to Aristotle, an epic must have majestic language which is apt to the several parts of the narrative. Homer has used his simile that has made his language majestic one. An epic simile is a long comparison of two different things for the purpose of clarifying an image vividly. A nice example can be found in the long comparison of Paris Alexander to a fine horse that has been fed a long time in a stable. When the horse is released to pasture, it races out with quick and proud strides. So, Paris ran to the battle.

A number of similes are available in the illustrious epic which describe the image vividly. Achilles shield has been compared in the following manner:

“The massive shield flashing far and wide like a full round moon”

এপিক সিমিলি বা হোমারীক সিমিলির ব্যবহার

অ্যারিস্টট্ল এর মতে, মহাকাব্যের ভাষা বা শব্দের ব্যবহার অবশ্যই ব্যাপক বা মহিমান্বিত হতে হবে যেটা বর্ণনার বিভিন্ন অংশে দেখা যাবে। হোমার তার সিমিলি গুলো এমনভাবে ব্যবহার করেছেন যে এগুলো তার ভাষাকে মহিমান্বিত করেছে। এপিক সিমিলি বা মহাকাব্যের তুলনা হলো বিশাল আকারের তুলনা যেখানে দুইটি ভিন্ন জিনিসের তুলনা করা হয় কোনো বিষয়কে স্পষ্ট করার জন্য। এই মহাকাব্যে এপিক সিমিলির একটি চমৎকার উদাহরণ হলো, প্যারিস আলেক্সান্ডার ও একটি সুন্দর ঘোড়ার তুলনা যেখানে ঘোড়াটিতে দীর্ঘসময় তার স্ট্যাবল এ খাবার সরবরাহ করা হয়েছিল। যখন ঘোড়াটিকে চারণক্ষেতে ছেড়ে দেয়া হয়েছিল, এটি দ্রুতবেগে গর্বের সাথে দৌড়ে পালিয়েছিলো, ঠিক যেমন প্যারিস দ্রুতবেগে যুদ্ধের দিকে ধাবিত হয়েছিল।

কোনো বিষয়কে সুন্দরভাবে উপস্থাপনের জন্য বেশ কিছুসংখ্যক সিমিলি এই মহাকাব্যে ব্যবহার করা হয়েছে। আকিলিস এর ঢালকে নিম্নোক্তভাবে তুলনা করা হয়েছে:

“The massive shield flashing far and wide like a full round moon”

Conclusion: Therefore, we see that as an epic The Iliad fulfills almost all the requirements of a primary epic.

6. Summarize the literary debate between Aeschylus and Euripides in “The Frogs”.

Introduction: Dionysus’ journey to the underworld bringing a poet back to Athens is the center of the satirical drama “The Frogs” by Aristophanes (446 – 386 BC). The last section of the competition between the two late poets of Athens, Euripides and Aeschylus, helps Dionysus better understand what his city-state needs. A concise analysis of the literary debate will help us to support Dionysus’ choice.

Quarrelsome preliminary stage of the contest

Three chairs are on the stage. Pluto sits on the central chair, Dionysus on his left and Aeschylus on the right. Euripides touches Aeschylus’ chair and says he will not let go Aeschylus with Dionysus because he is better than Aeschylus. Euripides has continued calling him “the creator of barbarism, a proud loudmouth, / a restless, carefree, blocked face”. Angry, Aeschylus says Euripides is a “bubble collector, creator of a monk and so on. Dionysus warns them not to debate in an aggressive way. Aeschylus jokes that this is not a competition on equal terms because his poem has not died with him though he is not alive. Through this, the playwright upheavals the universal tendency of human beings of superiority, from their own perspective.

Declaration of the Rituals for literary debate

Dionysus announces that he would judge the competition with integrity and urges the Chorus to sing the music. The chorus also announces the rules of the debate. Then each poet prays – Aeschylus to Demeter and Euripides to Sky, Smarts and Pivot to the Tongue. Thus, Aristophanes is the originator of the literary debate in the history of world literature.

Evaluation of general issues

The general evaluation of the contest starts with chorus’s declaration about the sharp arguments between Euripides and Aeschylus. Euripides tries to expose his rival as the charlatan and quack. He also satirizes his obnoxious use of words. Aeschylus in his defense questions Euripides what qualities of a poet should be admired. He responds ‘skill and good counsel’ because they make people better. Then Aeschylus tells him that he has ruined people. Aeschylus defenses objection against his obnoxious use of language in the following manner:

“Great thoughts / and ideas force us to produce

expressions that are equal to them”.

So, evaluation of general issues of the poets’ literary work through contest is a proper token of modern literary criticism.

Prologues and lyrical qualities

In the literary competition between Euripides and Aeschylus in the hades, the prologue and lyrical qualities of the poet are mocked in pungent way. Euripides begins through examining one of prologues of Aeschylus –a line from the Oresteia.  He also condemns by saying all of Aeschylus’s lyrics have the same pattern; he cites a few examples from the Myrmidons and Ghost Riders. Such evaluation and criticism are one of the pivotal features of literary satire or criticism.

Weighing of the Verses

In the weighing of verse, there are a number of series and each time Aeschylus goes lower but in the final weighing he is victorious with lines of,

“Chariot upon chariot, and corpse upon corpse”

He laughs that Euripides could put his whole family and book altogether against him and he would still lose. This stage of competition can be compared with all the literary criticism of modern and post-modern period of English literary.

Appreciation of the political sagacity of the poets

Dionysus is really helpless and confused to select one bringing back to human society for the protection of Athens. But the time comes to him since Euripides fails to be perfect regarding political urgency and Aeschylus wins because he shows suffice wisdom and intelligence to protect the demos of Athens. By the final stage of the contest, it is proved that Aeschylus is chosen as he has proper interpretation of life. Finally, Dionysus changes his previous longing and proclaims that he is choosing Aeschylus as the chorus says while his journey to hades.

“Grant fine idea that will bring fine blessings”

Conclusion: The choice of Aristophanes certainly reflects his views on the need for Athens. The scholar James Redfield writes, “The conflict between Aeschylus and Euripides is a poetic manifestation of the contradiction between old and new politics, and the victory of Aeschylus is a rejection of a new way of life, a return to the old moral center.”

7. Consider Phaedra as a tragedy of passion. (This question is the called backbone)

Or, discuss “Phaedra” as a tragedy of unrequited love.

Or, Is Seneca’s tragedy “Phaedra” a tragedy of passions? If so why?

Or, does Phaedra fulfil the Aristotelian concept of tragedy?

Introduction: Once upon a time, the mythical stories were the soul of Greek and Roman literature. The myth of Phaedra influences the most famous Roman playwright Seneca (4 BC-AD 65) to write a tragedy. Seneca writes the tragedy entitled “Phaedra” showing that irrelevant passionate love is nothing but merely a source of destruction.

ভূমিকা: এককালে পৌরাণিক গল্পগুলি ছিল গ্রীক এবং রোমান সাহিত্যের প্রাণ। ফেদরার রূপকথার গল্পটি বিখ্যাত রোমান নাট্যকার সেনেকাকে প্রভাবিত করে ট্র্যাজেডি লেখার জন্য। সেনেকা ফেইদরা” শিরোনামে ট্র্যাজেডি লিখে এটা দেখিয়ে যে অপ্রাসঙ্গিক কামুক বা আবেগী প্রেম কেবল ধ্বংসের উত্স ছাড়া কিছু নয়।

Pre-talking to understand the term “unrequited love”

The love that is not normal is called exceptional and unrequited love. Seneca in his tragedy has shown that love is fundamental but the illicit and wrong desirable love cannot be accepted. The love that has been shown in the tragedy is a completely crazy one because a step-mother loves her step-son to fulfill her sexual and sensational pleasure in the absence of her husband. Even primitive societies cannot agree on this love. But Seneca has tried to expose that long absence of husband creates a wild desire within wife so that she is even ready to do the most hateful task.

অনর্থিত ভালবাসাশব্দটি বোঝার জন্য প্রাককথা

যে ভালবাসা স্বাভাবিক নয় তাকে ব্যতিক্রমী এবং অপ্রোয়জনীয় ভালবাসা বলা হয়। সেনেকা তাঁর ট্র্যাজেডিতে দেখিয়েছেন যে প্রেম মৌলিক তবে অবৈধ এবং ভুল পছন্দসই প্রেম মেনে নেওয়া যায় না। ট্র্যাজেডিতে যে ভালবাসা দেখানো হয়েছে তা সম্পূর্ণ উন্মাদ কারণ এক সৎ মা তার স্বামীর অনুপস্থিতিতে তার যৌন এবং চাঞ্চল্যকর আনন্দ পূরণ করতে তার সৎ পুত্রকে ভালবাসে। এমনকি আদিম সমাজগুলিও এই ভালবাসায় একমত হতে পারে না। তবে সেনেকা প্রকাশ করার চেষ্টা করেছেন যে স্বামীর দীর্ঘ অনুপস্থিতি স্ত্রীর মধ্যে এক বুনো আকাঙ্ক্ষা তৈরি করে যাতে সে সবচেয়ে ঘৃণ্য কাজটি করার জন্যও প্রস্তুত থাকে।

Tragic art of characterization

Art of characterization is one of the fundamental aspects of the tragedy. According to Aristotle, a tragic character must have royal blood. As we know that Phaedra who was the queen of Athens and Hippolytus was the prince of Athens, Seneca’s art of characterization meets the demand of tragical art of characterization. But the matter of sorrow is that the tragic characters of this play become the victim of an irrelevant love affair. Both of them die at the end of the play. Phaedra hangs herself and Hippolytus is killed by Neptune because of the request of his father Theseus to Neptune.

চরিত্রগতকরণের ট্র্যাজিক আর্ট

চরিত্রায়ন হলো ট্র্যাজেডির অন্যতম মৌলিক বিষয়। অ্যারিস্টটলের মতে, একটি মর্মান্তিক চরিত্রের অবশ্যই রাজকীয় জন্ম থাকতে হবে। যেমনটি আমরা জানি যে ফেইড্রা যিনি অ্যাথেন্স এর রানী ছিলেন এবং হিপ্পলিটাস ছিলেন অ্যাথেন্সের রাজপুত্র, সেনেকার চরিত্রায়নের শিল্পটি ট্র্যাজিকাল আর্টের চাহিদা পূরণ করে। তবে দুঃখের বিষয় হ’ল এই নাটকের করুণ চরিত্রগুলি অপ্রাসঙ্গিক প্রেমের সম্পর্কের শিকার হয়। নাটকের শেষে দু’জনেই মারা যান। ফ্যাডেরা গলায় ফাঁস দিয়ে আত্ম হত্যা এবং নেপচুনের কাছে তার বাবা থিসাসের অনুরোধের কারণে হিপ্পলিটাস নেপচুনের হাতে মারা যাই।

Struggle between passion and loyalty

Most of Seneca’s characters are taken from Greek legends and myths. Phaedra who was the wife of the king of Athens Theseus becomes devastatingly tragic because of her conflict between passion and loyalty. On the one hand, she could not tolerate the long absence of her husband and becomes fascinated and passionate for her step-son Hippolytus to fulfill her carnal desire. On the other hand, she also feels pain in her heart regarding her loyalty to her husband. Thus, Hippolytus and she become the victim of unrequited passionate love.

আবেগ এবং আনুগত্য মধ্যে সংগ্রাম

সেনেকার বেশিরভাগ চরিত্র গ্রীক কিংবদন্তী ও পৌরাণিক কাহিনী থেকে নেওয়া হয়েছে। আধ্যাত্মিক আনুগত্য ও আনুগত্যের মধ্যে দ্বন্দ্বের কারণে এথেন্সের রাজা থেয়াসের স্ত্রী ফেইদ্রা বিধ্বংসীভাবে করুণ হয়ে ওঠেন। একদিকে, তিনি তার স্বামীর দীর্ঘ অনুপস্থিতি সহ্য করতে না পেরে এবং তার শারীরিক আকাঙ্ক্ষা পূরণের জন্য তার সৎ পুত্র হিপপলিটাসের প্রতি মুগ্ধ এবং উত্সাহী হয়ে ওঠেন। অন্যদিকে, স্বামীর প্রতি তার আনুগত্য সম্পর্কে তিনি হৃদয়েও বেদনা অনুভব করেন। সুতরাং, হিপপলিটাস এবং তিনি অনির্বাচিত উত্সাহী প্রেমের শিকার হন।

Morality vs passion

Seneca has shown through the character of the Nurse that “Phaedra” is a tragedy of unrequited love. The Nurse is a good adviser who possesses eloquence. The playwright introduces this character in the very first Act of the play. When Phaedra expresses her dissatisfaction with the long absence of her husband and her secret love for her step-son Hippolytus, the Nurse tries to give her good advice. She tells her mistress to put out the fire of passion and give no support to evil hopes. she strongly says Phaedra to be a moralist and says:

“To choose the good is the first rule of life,

And not falter on the way, nest best

Is to have shame and know where sin must stop.”

Phaedra replies that what the Nurse has said is true but Cupid is in control of her heart. Then the Nurse proves that Phaedra is a woman with modern sensibility. She comments:

“…………………………..vain fancies

Conceived by crazy minds, they are all false!”

সুন্দরভাবে কথা বলার ক্ষমতা

নার্স একজন ভাল পরামর্শদাতা যিনি স্পষ্ট ভাষায় বক্তব্য রাখেন। নাট্যকার এই নাটকের প্রথম প্রথম আইনে এই চরিত্রটির পরিচয় দিয়েছিলেন। যখন ফেইড্রা তার স্বামীর দীর্ঘ অনুপস্থিতি এবং তার সৎ পুত্র হিপপলিটাসের প্রতি তার গোপন প্রেমের বিষয়ে অসন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন, তখন নার্স তাকে ভাল পরামর্শ দেওয়ার চেষ্টা করেন। তিনি তার উপপত্নীকে আবেগের আগুন জ্বলতে এবং মন্দ আশাকে কোনও সমর্থন না করার জন্য বলেন। তিনি strongly ফেদরাকে নৈতিকতাবাদী হতে বলেছেন এবং বলেছেন:

“ভালটি বেছে নেওয়াটাই জীবনের প্রথম নিয়ম,

এবং পথে বাধা না, সেরা নীড়

লজ্জা পেতে এবং পাপ কোথায় থামতে হবে তা জানতে হবে “

ফেইদ্রা জবাব দেয় যে নার্স যা বলেছে তা সত্য তবে কামিড তার হৃদয়ের নিয়ন্ত্রণে আছেন। তারপরে নার্স প্রমাণ করেছেন যে ফাড্রা আধুনিক সংবেদনশীলতা সহ এক মহিলা। তিনি মন্তব্য করেছেন:

“………………………….. নিরর্থক কল্পিত

পাগল মন দ্বারা কল্পনা, তারা সব মিথ্যা! “

The purpose of tragedy

It is needed to remember that according to Aristotle, in a tragedy common better type of character is represented to bring pity and fear within the audience but the audience will not be able to blame the tragic character whatever is shown in the tragedy. Seneca’s tragedy “Phaedra” that is based on unrequited love and revenge brings pity and fear within the audience because nothing can be mor horrifying than the climax of the tragedy because of the merciless destruction of Hippolytus.

Conclusion: In summing up, we can assert that even a pure fact like love can be very destructive if it loses its path. Seneca has scattered the message the message that illicit love is the store house of vengeance. So, Phaedra’s one sighted illicit passionate love is really unrequited.

8. Discuss the role of the Nurse in Seneca’s play “Phaedra”.

Introduction: An important and interesting character of the tragedy “Phaedra” written by Roman dramatist Seneca (4 BC – AD 65) is the Nurse. She plays a double role in the play. On the one hand, she is an admirable foil to her mistress Phaedra and on the other hand, she is a confidant whose role is to comfort or abuse Phaedra during times of anxiety. In fact, her advice saves her mistress from many difficult situations.

ভূমিকা: রোমান নাট্যকার সেনেকা (4 বিসি-এডি 65) রচিত ট্রাজেডি “ফেইড্রা” এর একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং আকর্ষণীয় চরিত্র হলেন নার্স। তিনি নাটকে দ্বৈত চরিত্রে অভিনয় করেছেন। একদিকে, তিনি তার উপপত্নী ফাদারের কাছে একটি প্রশংসনীয় ফয়েল এবং অন্যদিকে, তিনি একজন বিশ্বাসী, যার ভূমিকা উদ্বেগের সময় ফাদারকে সান্ত্বনা দেওয়া বা গালাগালি করা। আসলে, তার পরামর্শ তার উপপত্নীকে অনেক কঠিন পরিস্থিতি থেকে বাঁচায়।

The gift of the gab

The Nurse is a good adviser who possesses eloquence. The playwright introduces this character in the very first Act of the play. When Phaedra expresses her dissatisfaction with the long absence of her husband and her secret love for her step-son Hippolytus, the Nurse tries to give her good advice. She tells her mistress to put out the fire of passion and give no support to evil hopes. she strongly says Phaedra to be a moralist and says:

“To choose the good is the first rule of life,

And not falter on the way, nest best

Is to have shame and know where sin must stop.”

Phaedra replies that what the Nurse has said is true but Cupid is in control of her heart. Then the Nurse proves that Phaedra is a woman with modern sensibility. She comments:

“…………………………..vain fancies

Conceived by crazy minds, they are all false!”

সুন্দরভাবে কথা বলার ক্ষমতা

নার্স একজন ভাল পরামর্শদাতা যিনি স্পষ্ট ভাষায় বক্তব্য রাখেন। নাট্যকার এই নাটকের প্রথম প্রথম আইনে এই চরিত্রটির পরিচয় দিয়েছিলেন। যখন ফেইড্রা তার স্বামীর দীর্ঘ অনুপস্থিতি এবং তার সৎ পুত্র হিপপলিটাসের প্রতি তার গোপন প্রেমের বিষয়ে অসন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন, তখন নার্স তাকে ভাল পরামর্শ দেওয়ার চেষ্টা করেন। তিনি তার উপপত্নীকে আবেগের আগুন জ্বলতে এবং মন্দ আশাকে কোনও সমর্থন না করার জন্য বলেন। তিনি strongly ফেদরাকে নৈতিকতাবাদী হতে বলেছেন এবং বলেছেন:

“ভালটি বেছে নেওয়াটাই জীবনের প্রথম নিয়ম,

এবং পথে বাধা না, সেরা নীড়

লজ্জা পেতে এবং পাপ কোথায় থামতে হবে তা জানতে হবে “

ফেইদ্রা জবাব দেয় যে নার্স যা বলেছে তা সত্য তবে কামিড তার হৃদয়ের নিয়ন্ত্রণে আছেন। তারপরে নার্স প্রমাণ করেছেন যে ফাড্রা আধুনিক সংবেদনশীলতা সহ এক মহিলা। তিনি মন্তব্য করেছেন:

“………………………….. নিরর্থক কল্পিত

পাগল মন দ্বারা কল্পনা, তারা সব মিথ্যা! “

Premonitory

The Nurse warns Phaedra of the disastrous consequence of the kind of love that she is nourishing. She discourages Phaedra so that she may drive out her passion for Hippolytus. According to the Nurse, Hippolytus is a hater of whole fair sex:

“He hates the whole sex, he avoids them all,

He has no heart, he dedicates his youth

To single life……….”

But Phaedra declares that she will commit suicide if she cannot possess Hippolytus’s heart.

সতর্ককারী

নার্স ফেদ্রাকে সতর্ক করে যে সে যে ধরণের ভালবাসা লালন করছেন তার বিপর্যয়কর পরিণতির বিষয়ে । তিনি ফ্যাড্রাকে নিরুৎসাহিত করেন যাতে তিনি হিপপলিটাসের প্রতি তার আবেগকে তাড়িয়ে দিতে পারেন। নার্সের মতে, হিপপলিটাস বৈধভাবে সেক্স করাকেও অপছন্দ করে:

“তিনি সেক্স করা ঘৃণা করেন, তিনি তাদের সকলকে এড়িয়ে যান,

তার হৃদয় নেই, তিনি তার যৌবনের উত্সর্গ করেন

একক জীবনে ………. “

তবে ফেইদ্রা ঘোষণা করেছেন যে হিপপলিটাসের হৃদয় অধিকার করতে না পারলে তিনি আত্মহত্যা করবেন।

A persuader

In Act Two, we find that the Nurse is talking to the Chorus. The Chorus advises the Nurse to pray to God. Then the Nurse prays to Hecate to bend the hard heart of Hippolytus and also to let the flame of love. Suddenly, she finds Hippolytus coming that way. When Hippolytus asks her about Phaedra and her two sons, she delivers a long speech. She tries to persuade him to develop a relationship with Phaedra but she cannot succeed. Hippolytus declares in a straightforward manner:

“There is no woman now whom I must love.”

একজন প্ররোচক

অ্যাক্ট টুতে, আমরা দেখতে পেয়েছি যে নার্স কোরাসদের সাথে কথা বলছে। কোরাস নার্সকে ইশ্বরের কাছে প্রার্থনা করার পরামর্শ দেয়। তারপরে নার্স হেকেটের কাছে হিপোলিটাসের কঠোর হৃদয়কে বাঁকানোর জন্য এবং ভালবাসার শিখরে আগুন জ্বলতে প্রার্থনা করে। হঠাৎ, সে দেখতে পেল যে হিপপলিটাস আসছে। হিপপলিটাস যখন তাকে ফেদ্রা ও তার দুই ছেলের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করেন, তখন তিনি দীর্ঘ বক্তৃতা দেন। তিনি তাকে ফেদ্রার সাথে সম্পর্ক গড়ে তুলতে প্ররোচিত করার চেষ্টা করে কিন্তু তিনি সফল হতে পারেন না। হিপপলিটাস সরলভাবে ঘোষণা করে:

“এখন এমন কোনও মহিলা নেই যাঁকে আমার ভালবাসা উচিত”

Acute presence of mind

When Phaedra falls on the ground and Hippolytus tries to lift her, The Nurse reminds Phaedra to notice that Hippolytus is with her, and the arm that she wants to have has now held her. Phaedra uses this opportunity and goes to embrace Hippolytus. She requests him to have pity on her love. At this, he becomes terribly angry and leaves the place by saying that she will obtain no boon from him. Now it is transparent that even in time of extreme situation the Nurse has not forgot to remember Phaedra about the demand of situation. So, she is a woman of acute of presence mind.

তীব্র উপস্থিতি বুদ্ধি

যখন ফেইডরা মাটিতে পড়ে এবং হিপপলিটাস তাকে তুলে ধরার চেষ্টা করেন, নার্স ফ্যাড্রাকে লক্ষ্য করে মনে করিয়ে দেয় যে হিপপলিটাস তার সাথে রয়েছে, এবং যে বাহু সে পেতে চায় তা এখন তাকে ধরে রেখেছে। Phaedra এই সুযোগটি ব্যবহার করে এবং হিপপলিটাসকে আলিঙ্গন করতে যায়। তিনি তাকে তাঁর ভালবাসার প্রতি দয়া করার অনুরোধ করেন। এতে তিনি ভীষণ রাগান্বিত হয়ে যায়  বলেছিলেন এবং সে এটা বলে যাই যে তিনি তার কাছ থেকে কোনও অনুগ্রহ পাবেন না। এখন এটি স্বচ্ছ যে চরম পরিস্থিতির সময়তেও নার্স পরিস্থিতিটির চাহিদা সম্পর্কে ফেইদরাকে স্মরণ করিয়ে দিতে ভোলেননি। সুতরাং, তিনি তীব্র উপস্থিতি মনের একজন মহিলা।

Twist creator

After Theseus’s return from the dark universe, the Nurse tells the king that Phaedra is firm in her decision to die. When Theseus wants to know the cause for which she wishes to die, the Nurse cleverly replies that she will tell no one. This her last witty speech in the play which creates a twist within Theseus. Theseus then goes to Phaedra and asks about her sad mood. Phaedra tells him a false story because she brings the raping charge against Hippolytus. Thus, the nurse plays an important role to create twist in the play.

Conclusion: Though the Nurse does everything to save her dear mistress from shame and guilt, she fails in the long run. Because after Hippolytus’s death, Phaedra loses all interest in living. Though the Nurse tries heart and soul to disclose the truth, she fails to save her mistress and Hippolytus. Thus, we can say that the role of Nurse in the play is not insignificant.

9. Discuss the theme of hereditary guilt in “Agamemnon.”

Introduction: The term hereditary guilt is derivate from the Greek Mythology it stands for the curse is going from generation to generation for committing a heinous crime.  Hereditary guilt was started to base on an apple of discord between the two brothers regarding the succession to the throne of Argos.

“Agamemnon” is a famous Greek tragedy in the history of Greek literature is designed by the classic tragedy writer Aeschylus based on the theme of hereditary guilt. We can evaluate the theme of hereditary guilt by the following way.

History of hereditary guilt: According to Greek mythology the hereditary guilt is originated by the character Tantalus who is the son of Zeus and father of Pelops.  He was invited the Gods and Goddess for a banquet and serve them man’s flesh to happy them. But the Gods and Goddess got furious to such crime and gave him unbearable sufferings and cursed on this hereditary guilt. The unbearable sufferings and sorrows of Tantalus is called tantalize. Thus, the hereditary guilt is going to the generation to generation.

Subject matter based on the hereditary guilt: Aeschylus has vehemently taken the subject matter for his tragedy from the legends of house of Atreus and his tragedy is the direct example of hereditary guilt of third generation of Tantalus who was the originator of such heinous crime or hereditary guilt. In the Aeschylus’s tragedy we find the hereditary crime by killing Agamemnon’s innocent daughter Iphigenia for the purpose of favorable wind during the journey of Troy. This superstitious killing had wide the path of Agamemnon’s tragic death.

“Disaster follows if I disobey

Surely worse disaster if I yield”

Agamemnon as a victim of the hereditary guilt:  In the tragedy “Agamemnon” Aeschylus has taken the elements of hereditary guilt from the legends of House of Atreus. Pelops had two sons named Atreus and Thyestes. They are the twin brother. There was an apple of discord regarding the succession of the throne of Argos. Moreover, Thyestes had seduced the wife of Atreus. At this Atreus became very angry and decided to punish Thyestes.  Atreus secretly murdered Thyestes’s two son and served their flesh Thyestes at a banquet. Thyestes wished the destruction of Atreus generation.  After the death of Atreus his eldest son Agamemnon inherited the throne of Argos. This is the wave of hereditary guilt which is run through generation after generation.

Hubris as the besetting sin:  According to Oresteia Trilogy (a group of three tragic dramas on related the themes of hereditary guilt) hubris is sometimes considered the sign of hereditary guilt.  Agamemnon is neither a man of unblemished goodness nor is he an unmitigated villain. He can be exonerated from charge of sacrifice of Iphigenia, he can be exonerated from the charge of Hubris, which was the besetting sin. Agamemnon was the victim of the curse of Thyestes which has been hovering all over the members of the House of Atreus.

“To me is a thing by no means void of fears

I seek for human honours, not divine.”

Conclusion:  To sum up, we can be concluded that the tragic play Agamemnon does not get a proper shape without the hereditary curse. It is clear that Agamemnon is the victim of hereditary curse. Aeschylus showed his skill successfully in “Agamemnon” and made it an ever-lasting piece of great tragedy for its subject matter.

10. Sketch the character of Clytemnestra.

Introduction: As a dramatist, Aeschylus’s greatness lies in creating life-like characters. Clytemnestra is one of them. She was a beautiful portrayal of woman gaining the characteristic features of a dynamic male figure. Her character is different from the other heroine of Greek tragedy. Her character is illustrated below with the reference of Aeschylus’ tragedy “Agamemnon.”

Royal birth: Clytemnestra was the daughter of Leda and Tyndoreos, the king of Sparta. By birth she was a royal birth. she was the wife of Agamemnon who was the king of Argos. From this perspective we can say that Clytemnestra was a royal birth woman.

Representative of heroic power of the age: In the classical Greek Tragedy, “Agamemnon” is about the assassination of Agamemnon by her own wife. Here, we see that after a long war of Troy that lasted nearly 10 years, Agamemnon returned to his own kingdom.  In his long absence, Clytemnestra was ruled the kingdom. As a woman she had been ruled the entire kingdom it was a sign of Clytemnestra’s heroic power. In Aeschylus’s tragedy Agamemnon the character of Clytemnestra is portrayed as strong-willed woman. She was the representative of woman power of the age. Critics have often compared Clytemnestra with lady Macbeth. But this comparison is not apt to Clytemnestra had no lament what she had done. 

Woman of action: Clytemnestra was extremely tongue-tied woman. In the tragedy we never see that Clytemnestra does not disclose her plan to Aegisthus. She was for all practical purposes, self- sufficient. For ten years she managed the affairs of the state of during her husband’s absence. She managed the state well even the chorus could not comment upon her administration. So, it is proved that Clytemnestra was a woman in action.

Suspicious mind: The tragedy “Agamemnon” we have noticed Clytemnestra’s suspicious mind. She was very cunning woman. She does not discuss about her plan even her lover is not known much about her plan. Only audience know about her plan to murder of Agamemnon. Her words are plain, but her meaning was hidden all those who around of her.

Suspense relation with Aegisthus: Aegisthus was the cousin brother of Agamemnon and son of Thyestes who has made curse on Atreus’s generation. Clytemnestra had maintained a secret relation with Aegisthus. A long absence of her husband, she fallen in love with Aegisthus, but this matter of illegal relation is remained secret before the death of Agamemnon. After the death of Agamemnon, Clytemnestra was declared in front of the people of her kingdom that Agamemnon died.  And she would rule the kingdom with Aegisthus.

Excellence in art of wickedness: Clytemnestra represents the best kind of excellence in the art of wickedness. She is one of the greatest artful pretenders of the human history of oratory. She appears as the most artful in her speech and gestures. She was a wonderful lady, a master- mind, a terrible conspirator, a crafty pretender and high skillful in designing her speech. 

Conclusion:  In fine we can terminate that Clytemnestra was a single-handed plot maker of the murderer of Agamemnon and the Troy princess Cassandra. Clytemnestra is probably the most fully drawn among the characters in Oresteia Trilogy. She was the best heroine of her heroic mode.

11. Discuss the Medea as a tragic heroine.

Introduction: According to the Aristotelian definition of a tragic hero or heroine, is a person who is aroused pity and fear in the mind of the audience because of his error in judgement”Medea is one of the famous classical tragedies in the history of Greek Tragedy composed by Greek Tragedian Euripides. Medea is the heroine of the classical tragedy “Medea” the tragedy is based on the myth of Medea and Jason.

ভূমিকা:  অ্যারিস্টটালিয়ান সংজ্ঞা অনুসারে, একজন ট্র্যাজিক নায়ক বা নায়িকার এমন একজন ব্যক্তি যা বিচারের ক্ষেত্রে তার ভুলের কারণে শ্রোতাদের মনে করুণা ও ভয় জাগিয়ে তোলে “গ্রীক ট্র্যাজেডির ইতিহাসে মেডিয়া অন্যতম বিখ্যাত শাস্ত্রীয় ট্র্যাজেডি গ্রীক ট্র্যাজেডিয়ান ইউরিপাইডস দ্বারা রচিত। মেডিয়া ক্লাসিকাল ট্র্যাজেডির নায়িকা হলেন “মেডিয়া” ট্র্যাজেডি মেডিয়া এবং জেসনের মিথের ভিত্তিতে নির্মিত।

According to Aristotle, who is the master of Greek tragedy the tragic hero and heroine must possess some features. But Euripides’s Medea is little different from this tradition. In the play “Medea” Euripiedes represented his heroine in a detached way as a tragic heroine.

অ্যারিস্টটলের মতে, যিনি গ্রীক ট্র্যাজেডির কর্তা তিনি ট্র্যাজিক হিরো এবং নায়িকা অবশ্যই কিছু বৈশিষ্ট্যযুক্ত থাকতে হবে। তবে ইউরিপাইডসের মেডিয়া এই ঐতিহ্য থেকে কিছুটা আলাদা।”মেডিয়া” নাটকটিতে ইউরিপিডিস তার নায়িকাকে বিয়োগান্ত উপায়ে একটি করুণ নায়িকা হিসাবে উপস্থাপন করেছিলেন।

Hamartia: A tragic flaw that causes the downfall of a hero. In the play “Medea” a tragic flaw had been happened to Medea the heroine of the tragedy when Jason got to marry Glauce princess of the Corinth. Medea has left her kingdom and all her happiness for her love with Jason. But Jason has betrayed to Medea not only Medea but also his children. So, we can say that the first feature of a tragic character is filled up by the Euripides’s heroine Medea.

হ্যামার্শিয়া: একটি করুণ ত্রুটি যা বীরের পতন ঘটায়। “মেডিয়া” নাটকটিতে ট্র্যাজেডির নায়িকা মেডিয়ার সাথে একটি মর্মান্তিক ত্রুটি ঘটেছে, যখন জেসন ক্রনথের গ্লাউস রাজকন্যাকে বিয়ে করেছিলেন। জেসনের সাথে তার ভালবাসার জন্য মেডিয়া তার রাজত্ব এবং সমস্ত সুখ ছেড়ে চলে গেছে। তবে জেসন কেবল মেডিকেই নয়, তার সন্তানদেরও মেডিয়ার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন। সুতরাং, আমরা বলতে পারি যে মর্মান্তিক চরিত্রের প্রথম বৈশিষ্ট্যটি ইউরোপাইডের নায়িকা মেডিয়া দ্বারা পূর্ণ হয়।

Hubris: Hubris means excessive pride and disrespect for the natural order of things. Medea is an egoistic and proud heroine in the history of the Greek classical tragedy. As a princess, she possesses some manly behavior. In her childhood she used to learn necromancy and later practice the black art of magic. Euripides has skillfully presented human character through the Medea because he wanted to free woman from the injustice of woman. But her hubris is quite different from the other tragic character.

“I shall murder my children, these children of mine…if die they must, I shall slay them, who gave them birth.”

হুব্রিস: হুব্রিস অর্থ জিনিসগুলির প্রাকৃতিক শৃঙ্খলার জন্য অতিরিক্ত গর্ব এবং অসম্মান। গ্রীক ক্লাসিকাল   ট্র্যাজেডির ইতিহাসে মেডিয়া হলেন এক অহঙ্কারী ও গর্বিত নায়িকা। একজন রাজকন্যা হিসাবে, তিনি কিছু পুরুষতামূলক আচরণ ছিল। শৈশবে তিনি নেক্রোমেন্সি শিখতেন এবং পরে কালো জাদু অনুশীলন করতেন। ইউরিপাইডস দক্ষতার সাথে মেডিয়ার মাধ্যমে মানব চরিত্রকে উপস্থাপন করেছেন কারণ তিনি মহিলাকে নারীর অবিচার থেকে মুক্তি দিতে চেয়েছিলেন। তবে তার হুব্রিস অন্যান্য ট্র্যাজিক চরিত্রের থেকে একেবারেই আলাদা।

Peripeteia: Peripeteia stands for the reversal of fate that the hero experiences. Unlike the other tragic character such as Oedipus and so on Medea has no tradition peripeteia in her life.

পেরিপেটিয়া: পেরিপেটিয়া হ’ল নায়ক যে ভাগ্যের অভিজ্ঞতা ঘটে তার বিপরীতে দাঁড়ায়। অন্যান্য ট্র্যাজিক চরিত্রের মতো নয় যেমন ওডিপাস এবং তার মতো মেডিয়ার কোন ঐতিহ্য পেরিপেটিয়া তার জীবনে নেই।

Anagnorisis: A moment in time when hero makes an important discovery in the story.  Jason was the husband of Medea whom Medea loved and married. They were happy in their conjugal life and begot two children. But when Medea was informed by the Nurse that Jason gone to marry the Corinth princess Glauce. It was an important discovery of the life Medea. And made a heinous plan to murder of Glauce and her two children for taking revenge to Jason for eternal sufferings.

Good-bye to my former plans…I cannot do it. And yet what is the matter with me? Do I want to make myself a laughingstock by letting my enemies off scot-free? I must go through with it…I do realize how terrible is the crime I am about,

অ্যানগনোরিসিস: এমন এক মুহুর্তে যখন নায়ক গল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার করেন। জেসন মেডিয়ার স্বামী ছিলেন, যাকে মেডিয়া ভালবাসেন এবং বিবাহ করেছিলেন। তারা তাদের বিবাহবন্ধনে সুখে ছিল এবং দুটি সন্তানের জন্ম দিয়েছিল। কিন্তু যখন মেডিকে নার্সের দ্বারা জানানো হয়েছিল যে জেসন করিন্থের রাজকন্যা গ্লাউসকে বিয়ে করতে গিয়েছিলেন। এটি ছিল মেডিয়া জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার। চিরকালীন দুর্ভোগের জন্য জেসনের প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য গ্লাউস এবং তার দুই সন্তানকে হত্যার এক জঘন্য পরিকল্পনা তৈরি করেছিল।

Nemesis: A punishment that the protagonist cannot avoid, usually occurring as a result of his hubris. Like the other classical tragic hero Medea cannot avoid the punishment of fate. To get Golden Fleece Medea has killed her own biological brother it was her crime for this she suffered a lot.  

নিমেসিস: এমন একটি শাস্তি যা নায়কটি এড়াতে পারে না, সাধারণত তার হুব্রিসের ফলস্বরূপ ঘটে। অন্যান্য ক্লাসিকাল ট্র্যাজিক হিরোর মতো মেডিয়া ভাগ্যের শাস্তি এড়াতে পারে নি । গোল্ডেন ফ্লিস পাওয়ার জন্য মেডিয়া তার নিজের ভাইকে মেরে ফেলার অপরাধের জন্য তাকে অনেক দুর্ভোগ পোহাতে হইয়াছিল।

Catharsis: Feelings of pity and fear felt by the audience, for the inevitable downfall of the protagonist. In the entire play we notice that catharsis is aroused among the audience. When Medea killed Glauce and Creon and gave an information to Jason that she would kill Jason’s two children. This situation is created a great pity for the two children and fear for Medea’s activity. So, we can say that Medea has fulfilled almost all the characteristics features of a tragic heroine. 

ক্যাথারসিস: নায়কটির অনিবার্য অবক্ষয়ের জন্য শ্রোতাদের অনুভূতি ও ভয়ের অনুভূতি। পুরো নাটকে আমরা লক্ষ্য করেছি যে শ্রোতাদের মধ্যে ক্যাথেরিস জাগ্রত হয়েছে। যখন মেডিয়া গ্লাউস এবং ক্রিওনকে হত্যা করেছিল এবং জেসনকে একটি তথ্য দিয়েছিল যে সে জেসনের দুটি সন্তানকে হত্যা করবে। এই পরিস্থিতি দুটি সন্তানের জন্য একটি দুর্দান্ত করুণা তৈরি করেছে এবং মিডিয়ার কার্যকলাপের জন্য ভয়। সুতরাং, আমরা বলতে পারি যে মেডিয়া একটি মর্মান্তিক নায়িকার সমস্ত বৈশিষ্ট্য বৈশিষ্ট্যগুলি পূরণ করেছে।

Conclusion: In the light of the above discussion, we can summarize that Medea is undoubtedly a tragic heroine but a different angle from the traditional tragic hero or heroine because she was vengeful to the reasons of her misfortune. She is not only vengeful also finished her revenge.

12. The subject of the Iliad is the wrath of Achilles- elaborate.

Introduction: Homer’s Iliad deals with the events of the Trojan War, which took place in the last few months during the tenth year of that war. Although the epic clearly describes the ongoing battle between the Achaeans (Greeks) and the Trojans, it focuses on a central theme of the whole story that is Achilles’ wrath that is why it is called that the subject-matter of this great epic is Achilles’ rage.

ভূমিকা: হোমার এর ইলিয়াড ট্রোজান যুদ্ধের ঘটনাগুলির সাথে সম্পর্কিত, যা যুদ্ধের দশম বছরের সময় কয়েক মাসে ঘটেছিল। যদিও মহাকাব্যটি আখিয়ানদের (গ্রীক) এবং ট্রোজানদের মধ্যে চলমান যুদ্ধের স্পষ্ট বর্ণনা দিয়েছে, তবে এটি পুরো গল্পের কেন্দ্রীয় থিমের উপরে মনোনিবেশ করে যা অ্যাচিলিসের ক্রোধ, এ কারণেই বলা হয় যে এই মহাকাব্যটির বিষয়বস্তু হ’ল অ্যাচিলিস ‘ক্রোধ।

The seeds of the epic

Achilles’ anger initiates the epic. Apollo, the son of Zeus, was highly displeased with Agamemnon because he kept the daughter of the priest of Apollo as a concubine. Being furious, Apollo sent a plague in the Greek regiment and the Greek soldiers were dying in large numbers. Achilles took steps and found out the cause of Apollo’s anger with the help of Calchas. The soothsayer who revealed that Agamemnon had dishonored the priest of Apollo by not ransoming his daughter Chrysies from him. Agamemnon agreed to return Chrysies on condition that Achilles’ mistress Briseis must be given to Agamemnon. This infuriates Achilles and the story of the epic gets started with Achilles’ rage.

মহাকাব্যের বীজ

অ্যাকিলিসের ক্রোধ মহাকাব্য শুরু করে। জিউসের পুত্র অ্যাপোলো আগামেমননের উপর অত্যন্ত অসন্তুষ্ট ছিলেন কারণ তিনি আপোলের পুরোহিতের মেয়েকে উপপত্নী হিসাবে রেখেছিলেন। ক্রুদ্ধ হয়ে অ্যাপোলো গ্রীক রেজিমেন্টে একটি প্লেগ পাঠিয়েছিলেন এবং গ্রীক সৈন্যরা প্রচুর সংখ্যায় মারা যাচ্ছিল। অ্যাকিলিস পদক্ষেপ নিয়েছিল এবং কলচাসের সহায়তায় অ্যাপোলো রাগের কারণ খুঁজে পেল। যে সূথ্যসায়ার প্রকাশ করেছিলেন যে আগামেমনন তার কন্যা ক্রিসিকে তার কাছ থেকে মুক্তি না দিয়ে অ্যাপোলো পুরোহিতকে অসম্মান করেছিলেন। অ্যাগামেমন ক্রিসিসকে এই শর্তে ফিরিয়ে দিতে সম্মত হয়েছিল যে অ্যাচিলিসের উপপত্নী ব্রিসেইসকে অবশ্যই আগামেমননকে দেওয়া উচিত। এটি অ্যাকিলিসকে উত্সাহিত করে এবং মহাকাব্যের গল্পটি শুরু হয়েছিল অ্যাকিলিসের ক্রোধের সাথে।

The prophetic power of heroism within anger

Achilles brooded over his grief for being insulted by Agamemnon. He went to kill Agamemnon by plunging his sword through Agamemnon’s heart. Agamemnon, however, was protected by the invisible intervention of the goddess Athene. Achilles was violent, and he furiously said to Agamemnon:

“You drunkard butchered man, you have not the courage to fight. Here is my solemn oath. A time shall come when Achilles will be missed by the nation. Many will fall and die before bloodthirsty Hector. Then you will realize that you have not respected the best man of all.”

রাগের মধ্যে বীরত্বের ভবিষ্যদ্বাণীমূলক শক্তি

অ্যাগামেমননের দ্বারা অপমানিত হওয়ায় তার দুঃখের বিষয়ে অ্যাকিলিস হতাশ হয়ে পড়েছিল। তিনি আগামেমননের হৃদয়ে তরোয়াল ডুবিয়ে আগামেমননকে হত্যা করতে গিয়েছিলেন। অগামেমনন অবশ্য দেবী এথেনের অদৃশ্য হস্তক্ষেপ দ্বারা সুরক্ষিত ছিল। অ্যাকিলিস হিংসাত্মক ছিল এবং তিনি আগাগেমননকে তীব্রভাবে বলেছিলেন:

তুমি মাতাল মানুষ, তুমি লড়াই করার সাহস রাখো না। এখানে আমার একান্ত শপথ। এই সময়টি আসবে যখন অ্যাকিলিসকে জাতি মিস করবে। অনেকে রক্তপাতে হেক্টরের সামনে পড়ে মারা যাবে। তখন আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনি সবার সেরা মানুষটিকে শ্রদ্ধা করেননি।

The collapse of the Achaeans

The whole poem is divided into twenty-four books. In the first book, Achilles withdraws from the war because of his quarrel with Agamemnon. The first ten texts describe how helpless and weak the Greek soldiers were without Achilles and how they were defeated. Then comes the turning point when Achilles’ friend Patroclus is killed. Thus, it is realizable that Achilles’ rage turns into a pivotal fact for the ongoing story of this great epic.

আছিয়ানের পতন

পুরো কবিতাটি চব্বিশটি বইয়ে বিভক্ত। প্রথম বইয়ে, অ্যাকিলিস আগামেমননের সাথে তাঁর ঝগড়ার কারণে যুদ্ধ থেকে সরে এসেছিলেন। প্রথম দশটি গ্রন্থ বর্ণনা করেছে যে গ্রীক সৈন্যরা অচিলিস ব্যতীত কতটা অসহায় ও দুর্বল ছিল এবং কীভাবে তারা পরাজিত হয়েছিল। তারপরে আসে টার্নিং পয়েন্ট যখন অ্যাকিলিসের বন্ধু প্যাট্রোক্লাস মারা যায়। সুতরাং, এটি উপলব্ধিযোগ্য যে অ্যাকিলিসের ক্রোধ এই মহান মহাকাব্যটির চলমান গল্পের জন্য একটি মূল সত্যে পরিণত হয়েছিল।

Trying to reconcile

Book nine describes Agamemnon’s effort of appeasing Achilles’ anger that goes in vain. Achilles is not a common hero. No hero in The Iliad can be parallel to him. Achilles’ father is Peleus, a mortal, while his mother is a goddess (the sea nymph Thetis). Achilles’ armor was made by Hephaestus. Thus he enjoys an extra advantage. He is the best fighter and an inevitable force on the Greek side. His inaction or the withdrawal from the fighting is crucial to the plot.

Transferring anger

At one point in the war (Book 15), the Trojans arrived on Greek ships and the Greeks were in serious trouble. This brings about a turning point. The death of his dear friend Patroclus at the hands of Hector infuriates Achilles. His anger shifted from Agamemnon to Hector. He decided to take revenge on Patroclus’ death anyway. Thus the subject of The Iliad revolves around Achilles’ anger.

রাগ স্থানান্তর করা

যুদ্ধের এক পর্যায়ে (বই 15), ট্রোজানরা গ্রীক জাহাজে পৌঁছেছিল এবং গ্রীকরা মারাত্মক সমস্যায় পড়েছিল। এটি একটি টার্নিং পয়েন্ট নিয়ে আসে। হেক্টরের হাতে তার প্রিয় বন্ধু প্যাট্রোক্লাসের মৃত্যু অ্যাকিলিসকে উত্সাহ দেয়। তাঁর ক্রোধ আগামেমনন থেকে হেক্টরে স্থানান্তরিত হয়। তিনি যেভাবেই হোক প্যাট্রোক্লাসের মৃত্যুর প্রতিশোধ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। এভাবে দ্য ইলিয়াডের বিষয়টি আচিলিসের ক্রোধের চারদিকে ঘোরে।

The paradigm of brutality and foolishness

Achilles, being trapped by emotion and anger, shows untold brutal heroism and foolishness. His wrath now turns to Hector and his only obsession is to take revenge. He declares emotionally and morally:

“Now I shall go to overtake that killer of a dear life, Hector. Then I will accept my own death.”

As a result, he fights blindly and bravely which is why the river gets filled up with blood and dead bodies of the Trojans. He then seeks and finds an opportunity to kill Hector, the Trojan warrior, who is responsible for his friend’s death. Achilles’ wrath is not appeased until killing Hector. Finally, he kills Hector revengefully and drags Hector’s dead body around the walls of Troy for twelve days. And he consequently invites his own death. Paris throws an arrow on Achilles’ heel and Achilles dies after keeping his promise.

নির্মমতা বোকামির দৃষ্টান্ত

আছিলিস, আবেগ এবং ক্রোধের জালে আটকা পড়ে অযাচিত নিষ্ঠুর বীরত্ব এবং বোকামি দেখায়। তার ক্রোধ এখন হেক্টরের দিকে ফিরেছে এবং তার একমাত্র আবেশ হ’ল প্রতিশোধ নেওয়া। তিনি আবেগগত এবং নৈতিকভাবে ঘোষণা করেন:

এখন আমি প্রিয় জীবনের সেই ঘাতক, হেক্টরকে পরাস্ত করতে যাব my তবে আমি নিজের মৃত্যু মেনে নেব” “

ফলস্বরূপ, তিনি অন্ধ ও সাহসের সাথে লড়াই করেন যার কারণে নদীটি ট্রোজানদের রক্ত এবং মৃতদেহে পূর্ণ হয়ে যায়। তারপরে তিনি ট্রোজান যোদ্ধা হেক্টরকে হত্যা করার একটি সুযোগ সন্ধান করেন এবং যিনি তার বন্ধুর মৃত্যুর জন্য দায়ী। হ্যাক্টরকে হত্যা না করা পর্যন্ত অ্যাকিলিসের ক্রোধ প্রশমিত হয় না। অবশেষে, তিনি হেক্টরকে প্রতিহিংসাপরায়ণভাবে হত্যা করেন এবং হেক্টরের মৃত দেহটি ট্রয়ের দেওয়ালের চারদিকে টেনে আনেন বারো দিন। এবং ফলস্বরূপ তিনি তার নিজের মৃত্যুর জন্য আমন্ত্রণ জানান। প্যারিস অ্যাকিলিসের গোড়ালিটিতে একটি তীর নিক্ষেপ করেছিল এবং তার প্রতিশ্রুতি পালন করে অ্যাকিলিস মারা যায়।

Conclusion: The construction of the entire poem, thus, centers on the anger of Achilles. His wrath is developed in two major cycles. The first cycle begins in Book I while in Books VII and VIII, the hero is not seen, but his absence from the battlefield can be felt leading to dire consequences. The second cycle begins with the death of Patroclus when Achilles’ anger towards Agamemnon was replaced with equally excessive grief and wrath against Hector. So, it can rationally be commented that “The subject-matter of The Iliad is the wrath of Achilles”.

Shihabur Rahaman
Shihabur Rahaman
Articles: 403

Leave a Reply