How has Keats established the supremacy of art over life in “Ode on a Grecian Urn”? Or, what picture of life is engraved on the urn? How does the poet react to them in Ode on a Grecian Urn? Or, Keats has established the supremacy of art over life in his ode on a Grecian Urn. Do you agree? Illustrate your answer.
Introduction: The odes of John Keats (1795-1821) deal with some particular themes. As is seen in Ode on a Grecian Urn, Keats gives utmost priority to art over life. Keats is a poet of beauty. As a poet of beauty Keats considers art as the embodiment of everlasting beauty. So, Keats’s art represents a permanent and eternal beauty contrasted with short human life. Keats’ attitude toward art is mainly exposed through the contrast between human life and art in Ode on a Grecian urn. To Keats, it is Art that offers eternity to human passion.
ভূমিকা: জন কিটস এর (1795-1821) এর গীতিকাব্যগুলো মূলত কিছু বিশেষ থিম নিয়ে কাজ করে। যেমনটি দেখা যায়, ওড অন এ গ্রিসিয়ান আর্নে ( ফুলদানি), কীটস জীবনের চেয়ে শিল্পকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়েছেন। কিটস সৌন্দর্যের কবি। সৌন্দর্যের কবি হিসেবে কিটস শিল্পকে চিরন্তন সৌন্দর্যের মূর্ত প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করেন। সুতরাং, কিটস এর শিল্প একটি স্থায়ী এবং চিরন্তন সৌন্দর্যের প্রতিনিধিত্ব করে যা ক্ষণস্থায়ী মানব জীবনের বিপরীত।শিল্পের প্রতি কীটসের দৃষ্টিভঙ্গি মূলত গ্রিসিয়ান ওডে-তে, মানুষের জীবন এবং শিল্পের মধ্যে বৈপরীত্যের মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। কিটসের কাছে, এটাই হলো শিল্প যা মানুষের আবেগকে অমরত্ব প্রদান করে।
Supremacy of art over life at the very beginning
The poem Ode on a Grecian Urn started showing the urn, which has survived through many centuries. The urn represents the immortality of Art. The ode begins with an invocation-
ওড অন এ গ্রিসিয়ান আর্ন কবিতাটি সেই ফুলদানি দেখিয়ে শুরু করা হয়েছে যা বহু শতাব্দী ধরে টিকে আছে। এই ফুলদানিটি শিল্পের অমরত্বের প্রতিনিধিত্ব করে। আবৃত্তিটি একটি আহ্বান দিয়ে শুরু হয়-
‘thou still unravished bride of quietness
Thou foster child of silence and slow time’
These opening two lines reveals the whole message of the poem. In this changing world, the urn is something beyond change. As the poem develops with Keats realizing, we gradually come across the basic theme of the poem, which eventually indicates the permanence of art.
এই শুরুর দুটি লাইন কবিতার পুরো বার্তা প্রকাশ করে। এই পরিবর্তিত বিশ্বে, ফুলদানিটা পরিবর্তনের বাইরের কিছু। কীটস উপলব্ধি করার সাথে সাথে কবিতাটি বিকাশ লাভ করে, আমরা ধীরে ধীরে কবিতার মূল বিষয়বস্তুতে আসি, যা শেষ পর্যন্ত শিল্পের স্থায়ীত্ব নির্দেশ করে।
Supremacy of the carved scenes:
Keats immortalizes those objects that were carved on the Grecian Urn. On the Urn, there are carved numerous scenes like that of a Bacchanalian procession consisting of the flute players, the youth singing under the trees, or the lovers about to kiss. These scenes make the poet curious. To him, this imagined life in the carved pictures appears to be more real than the human life’s melody and physical embraces.
কীটস সেই বস্তুগুলিকে অমর করে দিয়েছেন যেগুলি গ্রিসিয়ান আর্নে খোদাই করা হয়েছিল। বাঁশি বাদকদের সমন্বয়ে একটি বাচানালিয়ান শোভাযাত্রা, গাছের নিচে গাওয়া যুবক বা প্রেমিকরা চুম্বন করার মতো অসংখ্য দৃশ্য খোদাই করা আছে। এসব দৃশ্য কবিকে কৌতূহলী করে তোলে। তাঁর কাছে খোদাই করা ছবিকে এই কল্পিত জীবন মানুষের জীবনের সুর ও শারীরিক আলিঙ্গনের চেয়ে বাস্তব বলে মনে হয়।
Supremacy of the silent music
The picture of a piper who is piping his flute on the urn providing silent music. This music is more attractive and appealing to the poet than oral music. Verbal or oral music that may be heard by the physical ears is sweet. But the music of the piper on the Grecian urn is unheard but sweeter than verbal music. So the poet says,
“Heard melodies are sweet, but those of unheard are sweeter”
নীরব সঙ্গীত প্রদানকারী একটি পাইপারের ছবি যিনি কলসের উপর তার বাঁশি বাজাচ্ছেন। মৌখিক সঙ্গীতের চেয়ে এই সঙ্গীত কবির কাছে বেশি আকর্ষণীয় ও আবেদনময়ী। মৌখিক সঙ্গীত যা শারীরিক কান দ্বারা শোনা তা যায় মিষ্টি। কিন্তু গ্রিসিয়ান আর্নে পাইপারের সঙ্গীত শোনা যায় না কিন্তু তা মৌখিক সঙ্গীতের চেয়েও মিষ্টি। তাই কবি বলেছেন,
Supremacy of the love and lover
Keats reveals the real truth about life and love. Man’s life and love on this earth are temporary. Human love and beauty are temporary. Even the success of human love never brings real happiness because of death and old age. On the contrary, the love carved on the urn is happier. The lover on the Grecian Urn may not enjoy the advancement of love, but he would always love and his beloved would retain her beauty forever,
‘She can not fade, though thou hast not thy bliss
For ever wilt thou love and she be fair’
কিটস জীবন এবং প্রেম সম্পর্কে প্রকৃত সত্য প্রকাশ করেন। এই পৃথিবীতে মানুষের জীবন ও ভালোবাসা ক্ষণস্থায়ী। মানুষের ভালোবাসা ও সৌন্দর্য ক্ষণস্থায়ী। এমনকি মৃত্যু ও বার্ধক্যের কারণে মানুষের ভালোবাসার সাফল্য কখনো প্রকৃত সুখ বয়ে আনে না। কিন্তু আর্নে (ফুলদানিতে) খোদাই করা প্রেম সুখের। গ্রিসিয়ান আর্নের প্রেমিক প্রেমের অগ্রগতি উপভোগ করতে পারে না, তবে সে সর্বদা ভালবাসবে এবং তার প্রিয়তমা চিরকাল তার সৌন্দর্য ধরে রাখবে,
Supremacy of Nature
John Keats gives a vivid description of the art of Urn’s world and creates a whole landscape of river and sea-shore city in which the carven figures can live and move. He finds nature in a festive look. There is the reign of spring. Trees are filled up with leaves. Keats remarks that trees are happy with the Urn because they will never lose their leaves. But in reality with the changes of seasons, nature and trees can not keep their eternal beauty. They shed their leaves.
জন কিটস আর্নের জগতের শিল্পের একটি প্রাণবন্ত বর্ণনা দিয়েছেন এবং নদী এবং সমুদ্র-তীরবর্তী শহরের একটি সম্পূর্ণ ল্যান্ডস্কেপ তৈরি করেছেন যেখানে খোদাই করা চিত্রগুলি বাস করতে পারে এবং চলতে পারে। প্রকৃতিকে সে খুঁজে বেড়ায় উৎসবমুখর চেহারায়। সেখানে বসন্তের রাজত্ব। গাছগুলো পাতায় ভরে গেছে। কীটস মন্তব্য করেছেন যে গাছগুলি আর্নে খুশি কারণ তারা কখনোই তাদের পাতা হারাবে না। কিন্তু বাস্তবে ঋতুর পরিবর্তনে প্রকৃতি ও গাছ তাদের চির সৌন্দর্য ধরে রাখতে পারে না। তাদের পাতা ঝরে পড়ে।
Supremacy of truth and beauty
Actually, from a superficial point of view, Keats idealizes art but not an artist. At the end of the poem, we have two controversial lines which provide the final message of Keats.
প্রকৃতপক্ষে, উপরিভাগের দৃষ্টিকোণ থেকে কিটস শিল্পকে আদর্শ করেছেন কিন্তু শিল্পীকে নয়। কবিতার শেষে, আমাদের দুটি বিতর্কিত লাইন রয়েছে যা কিটসের চূড়ান্ত বার্তা প্রদান করে।
‘Beauty is truth, truth beauty,- that is all
Ye know on earth and all ye need to know
Here truth means reality, and he explains that there is nothing real but the beautiful and nothing beautiful but the real. A work of art is beautiful because it is an expression of the truth by the soul of the artist.
এখানে সত্য মানে বাস্তবতা, এবং তিনি ব্যাখ্যা করেছেন যে সুন্দর ছাড়া বাস্তব কিছুই নেই এবং বাস্তব ছাড়া সুন্দর কিছুই নেই। শিল্পের একটি কাজ সুন্দর কারণ এটি শিল্পীর আত্মার দ্বারা সত্যের প্রকাশ।
Conclusion: From an outward point of view, the readers may think that Keats establishes the superiority of art over life and artist in the poem ode on a Grecian Urn. But if we observe deeply, we will find that Keats balances art and life. No Change is possible in the world of art without progress. Actually, Keats exposes the supremacy of art superficially but from a deeper point of view, he balances one against another.
উপসংহার: বাহ্যিক দৃষ্টিকোণ থেকে, পাঠকরা মনে করতে পারেন যে কিটস তার গ্রিসিয়ান আর্নের এই কবিতায় জীবন এবং শিল্পীর উপর শিল্পের শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিষ্ঠা করেছেন। কিন্তু আমরা যদি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করি, তাহলে আমরা দেখতে পাবো যে কীটস শিল্প ও জীবনের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রেখেছেন। শিল্প জগতে উন্নতি ছাড়া কোন পরিবর্তন সম্ভব নয়। প্রকৃতপক্ষে কীটস শিল্পের আধিপত্যকে অতিমাত্রায় প্রকাশ করেন কিন্তু গভীর দৃষ্টিকোণ থেকে তিনি একে অপরের বিরুদ্ধে ভারসাম্য বজায় রাখেন।