আজকে আমরা ট্র্যাডিশন অ্যান্ড ইন্ডিভিজুয়াল ট্যালেন্টর সামারি সম্পর্কে জানব। ট্র্যাডিশন অ্যান্ড ইন্ডিভিজুয়াল ট্যালেন্ট এই এসে লিখেছেন আমাদের সুপরিচিত টি এস এলিয়ট অর্থাৎ থমাস স্টার্ন এলিয়ট। এই প্রবন্ধের নাম থেকেই আমরা মূলত অনেকটা বুঝতে পারি যে এখানে কি আলোচনা করা হয়েছে।
প্রবন্ধটির মূল থিম হলো ট্রেডিশন এবং ট্যালেন্টের সম্পর্কটা কেমন হওয়া উচিত সেটা নিয়ে। তাছাড়া ট্রেডিশন এবং ব্যক্তি ভিত্তিক টেলেন্টের প্রভাবের ফলে সাহিত্যে কি ধরনের পরিবর্তন আসতে পারে সে সম্পর্কেও আলোচনা করা হয়েছে।
প্রবন্ধ তে আলোচনা করা হয়েছে মূলত তিনটি ভাগে যেগুলো হল
- ট্রেডিশন
- ট্যালেন্ট
- এবং ট্রেডিশন ও ইন্ডিভিজুয়াল ট্যালেন্টের সামঞ্জস্য ও সম্পর্ক নিয়ে।
এই তিনটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে সম্পূর্ণ প্রবন্ধ তে যে আইডিয়াগুলো ডেভলপ করা হয়েছে সেগুলো হল
- আইডিয়া অফ ট্রেডিশন এবং আইডিয়া অফ ইন্ডিভিজুয়ালিটি।
ইলিয়ট এখানে বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেছেন মূলত সেইসময়ের আমেরিকান সোসাইটির দৃষ্টিভঙ্গির উদ্দেশ্যে। সে সময়ে আমেরিকায় একটি ধারণা প্রচলিত ছিল যে কোন কিছু ট্রেডিশনাল বলতে বোঝানো হতো পুরনো কিংবা সেকালের কিংবা পারফেক্ট কোন কিছু।
More: Prose Notes
কথার কথা আমরা আমাদের দেশে যখন কোন গতানুগতিক বা পুরনো কোন পদ্ধতি বা পুরনো কোন বিষয়ে আলোকপাত করতে যায় তখন বলে থাকি যে ব্যাপারটা ট্র্যাডিশনাল হয়ে গেছে।
কিন্তু ইলিয়ট ট্রেডিশনাল বিষয়টাকে গতানুগতিক ধারণার বাহিরে গিয়ে ব্যাখ্যা করতে চেয়েছেন। এখানে তিনি ট্রেডিশনের পাশাপাশি হেরিটেজ ব্যাপারটার ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন।
হেরিটেজ বলতে আমরা সাধারণত যা বুঝি সেটা হচ্ছে আমাদের পূর্বপুরুষ থেকে পর্যায়ক্রমে যা আমাদের ওপর পতিত হয় সেটাকেই। যেমন আমাদের বাপ-দাদারা যদি বিশেষ কোনো ব্যবসার সাথে সম্পৃক্ততা থেকে থাকেন এবং তা যদি আমাদের আমলেও কন্টিনিউ করি তবে সেক্ষেত্রে আমাদের এই ব্যবসাকে হেরিটেজ হিসেবে গণ্য করা হবে।
যেখানে ট্র্যাডিশন বলতে আসলে বোঝানো হয় বিশেষ কোন জাতি কিংবা দেশের বিশেষ কোনো অভ্যাস কিংবা সংস্কৃতিক অস্তিত্ব যা পূর্ব সময় থেকে এখন পর্যন্ত মানুষের মধ্যে বিদ্যমান।
Notes: Tradition and Individual Talent
যেমন বাংলাদেশীদের জন্য ঐতিহ্য হিসেবে নৌকা বাইচ, চর্যাপদ, নবান্ন উৎসব এগুলোকে বলা যায়।
কিন্তু ইলিয়ট বিষয়টিকে মানতে নারাজ। তার মতে ট্রেডিশন বলতে শুধুমাত্র অতীতের বিষয়গুলোই আসবে না বরং সেগুলোর সাথে সাথে বর্তমানে আরো যা কিছু রয়েছে সবগুলোই ট্রেডিশনের মধ্যে পড়বে। অর্থাৎ অন্ধ অনুকরণের মধ্য দিয়ে ট্রেডিশন কে বর্ণনা করা যাবে না। অতীত ও বর্তমান দুইটি অস্তিত্ব নিয়েই মূলত ট্রেডিশন গঠিত।
Read More:
- Discuss the background of the speech “Gettysburg Address”.
- Discuss Nelson Mandela as a political leader
- Write a note on the death scene of the elephant.
- what is imperialism? Discuss Orwell’s attitude towards imperialism.
- How did Jim and Della prove their love for each other? Or, How is love treated in the story “The Gift of the Magi”?
এখানে ইলিয়টের বর্তমানকে টেনে আনার আরেকটি কারণ রয়েছে। যে বিষয়টি তিনি আমাদের বোঝাতে চেয়েছেন সেটা হল যখন আমরা ট্র্যাডিশন নিয়ে কথা বলতে যাব তখন আমাদের ইতিহাস সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে হবে। কারণ ইতিহাস সম্পর্কে না জেনে কোন ট্রেডিশনের গভীর তা পরিমাপ করা সম্ভব নয়। ইতিহাসের সাহায্যে অতীতের ঐতিহ্য এবং বর্তমান সময়ের অস্তিত্ব নিয়ে আলোচনা করার মাধ্যমে এদের মধ্যে একটা সামঞ্জস্য সৃষ্টি করাই ছিল ইলিয়টের মূল লক্ষ্য।
আর এ কারণেই তিনি শুধুমাত্র অতীতের মধ্যে ট্রেডিশনকে সীমাবদ্ধ রাখতে চাননি বরং সেটিকে বর্তমানের দিকেও ছড়িয়ে দিয়েছেন।
ইলিয়টের মতে ট্রেডিশন শুধুমাত্র অতীত নয় বরং এটি এক ধরনের পারসেপশন। অর্থাৎ একজন মানুষ যখন ট্র্যাডিশন নিয়ে কথা বলবেন তখন তিনি শুধু তার নিজের অতীত নিয়ে কথা বলবেন না।
যেহেতু ঐতিহ্য নিয়ে আলোচনা করতে গেলে ইতিহাসের জ্ঞান থাকা আবশ্যক সেক্ষেত্রে তিনি ইতিহাসের আলোকে একেবারে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সবকিছুই তুলে ধরতে পারবেন। এভাবে অতীত থেকে শুরু করে ইতিহাসের রেফারেন্স দিয়ে অতীতের সাথে বর্তমানেরও একটি সামঞ্জস্য সৃষ্টি করা যাবে যা বর্তমান প্রজন্মের জন্য অত্যন্ত জরুরী।
যেমন মনে করেন এখন কেউ যদি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে একটি গ্রন্থ লিখতে চায় তবে তাকে ইতিহাসের একেবারে গোড়া থেকে সম্পূর্ণ জ্ঞান রাখতে হবে। সেক্ষেত্রে মুক্তিযুদ্ধের সূচনা এবং যুদ্ধের বাস্তব প্রেক্ষাপট সম্পর্কে জ্ঞান থাকলেই একমাত্র সফল একটি মুক্তিযুদ্ধ গ্রন্থ লেখা সম্ভব। তবেই তিনি বর্তমান প্রজন্মের কাছে দেশের পুরনো ঐতিহ্য কে ভালোভাবে তুলে ধরতে পারবেন বর্তমান ঐতিহ্যের সংমিশ্রণের মাধ্যমে।
লেখক বলেছেন যে যদি কোন সাহিত্যকর্মকে সফল বলতে হয় তবে দেখতে হবে যে তিনি তার ইতিহাসের উৎসগুলোকে কত সুন্দরভাবে বর্তমানে উপস্থাপন করেছেন সেটি কে।
এরপরে যে বিষয়টি আমাদের সামনে আসে তা হল ইন্ডিভিজুয়াল ট্যালেন্ট। সাধারণ ভাষায় ইন্ডিভিজুয়াল ট্যালেন্ট বলতে আমরা বুঝি যে কোন ব্যক্তির দক্ষতা কে।
কিন্তু লেখক ইন্ডিভিজুয়াল ট্যালেন্ট বলতে বুঝিয়েছেন কোন ব্যক্তি যদি ইতিহাস এবং ট্রেডিশনকে খুব সুন্দরভাবে বর্তমানের সাথে সামঞ্জস্য রেখে তুলে ধরতে পারে তবেই তার এই দক্ষতাকে ইন্ডিভিজুয়াল ট্যালেন্ট বলে গণ্য করা হবে।
আমরা আগে জেনেছি যে সফল সাহিত্যকর্ম বলতে সেই সকল সাহিত্যকর্মগুলোকে বোঝানো হবে যেগুলো তার অতীতের ঐতিহ্য ও ইতিহাস এর পুঙ্খানুপুঙ্খ রূপে উঠে আসার পাশাপাশি বর্তমান কেউ কোনো না কোনো রকম ইঙ্গিত দিয়ে থাকে সেগুলোকে। আর যখন কোন ব্যক্তি একটি সফল সাহিত্যকর্ম সৃষ্টি করতে সক্ষম হয় তখন তার এই দক্ষতাকেই লেখক ইন্ডিভিজুয়াল ট্যালেন্ট হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
আমাদের বাস্তবিক জীবন থেকে আমরা যদি এই বিষয়টাকে বুঝতে চাই তবে কিছু উদাহরণের মাধ্যমে বুঝতে পারি। যেমন আপনি যদি নেলসন ম্যান্ডেলার আই হ্যাভ এ ড্রিম এই ভাষণটি পড়ে থাকেন তবে বুঝতে পারছেন যে কেন তিনি এই ভাষণ দিয়েছিলেন।
তার এই ভাষণের পিছনে ছিল ব্ল্যাকদের স্বাধীনতা অর্থাৎ সে সময়ে ব্ল্যাকদেরকে ক্রীতদাস হিসেবে গণ্য করা হতো এবং তাদের সাথে সেরকম ব্যবহার করা হতো। কিন্তু তিনি ব্লাকদের স্বাধীনতার জন্য এই ভাষণ দিয়েছিলেন যা একটি ঐতিহ্য হিসেবে আজ ও পৃথিবীর বুকে গণ্য হয়। এই ভাষণ ইতিহাসের অন্যতম একটি অংশ।
কিন্তু আপনি লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন যে তার সেই ভাষণের তেজ সেই ইতিহাসের মধ্যেই কিন্তু দমে যায়নি বরং আজও পৃথিবীর যে কোন জায়গায় যখন কালো মানুষেরা ডমিনেট হয় তখন তাদের মনের মধ্যে এই ভাষণের প্রতিধ্বনি বেজে ওঠে। আর এটাই হচ্ছে ট্রেডিশন ও ইন্ডিভিজুয়াল ট্যালেন্ট এর মধ্যে একটি সামঞ্জস্য ও সম্পর্কের অন্যতম একটি উদাহরণ।
আবার বাংলাদেশের বড় বড় যে আন্দোলনগুলো হয়েছে সেগুলো কিন্তু শুরু হয়েছিল শাহবাগের টিএসসির মোড় থেকে যেখানে শান্তির প্রতীক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল পায়রা এবং অপরাজিতা ভাস্কর্য। এগুলো বাংলাদেশের বিভিন্ন সময়ের ঐতিহ্য ও ইতিহাসের একটি অংশ এবং এখনো মানুষ যখন বৈষম্যের শিকার হয় তখন এই জায়গাগুলো থেকেই আন্দোলনের ডাক দেয়। সুতরাং এগুলোকেও কিন্তু দেশের ঐতিহ্য ও এর স্থপতিদের দক্ষতা কে বলা যেতে পারে ইন্ডিভিজুয়াল ট্যালেন্ট।
আর এভাবেই সৃষ্টি হয় সফল সাহিত্যকর্ম। লেখক এখানে বিজ্ঞানের একটি বিক্রিয়ার মাধ্যমে ব্যাপারটাকে ব্যাখ্যা করেছেন। যখন সালফার এবং অক্সিজেন কপার এর উপস্থিতিতে বিক্রিয়া করে তখন সালফার ডাই অক্সাইড নামক এসিড তৈরি হয় কিন্তু সেখানে কপার এর কোন উপস্থিতি থাকে না। ঠিক তেমনি ভাবে যখন একজন লেখক অতীতের ইতিহাস এবং ঐতিহ্য নিয়ে নিজের দক্ষতা দিয়ে কোন সাহিত্যকর্ম রচনা করে থাকেন সেখানে তার নিজের ব্যক্তিগত কোন উপাদান থাকে না।
তবে অনেকে ডব্লিউবি ইয়েটস এর কবিতাকে রেফারেন্স হিসেবে দিয়ে থাকেন যে তিনি তার কবিতাগুলোতে তার প্রেমিকাকে বারবার টেনে এনেছেন। কিন্তু এখানে আমরা লক্ষ্য করলে দেখতে পাবো যে ইয়েটস তার কবিতাগুলোতে তার প্রেমিকাকে টেনে আনলেও মূলত কবিতার মূলভাব দ্বারা বজায় রেখেছেন সার্বজনীন বিষয়গুলো কে হাইলাইট করার মাধ্যমে। অর্থাৎ তার প্রেমিকাকে পার্সোনালি কবিতায় বর্ণনা করা হয়নি বরং তার প্রেমিকাকে উদাহরণ হিসেবে ধরে বিভিন্ন বিষয়ে আলোকপাত করেছেন তিনি।
উইলিয়াম ওয়ার্ডস ওরথ পোয়েট্রির একটি সংজ্ঞা দিয়েছেন যেখানে বলা হয়েছে যে পোয়েট্রি হল এমন কিছু ধারনা যা কোন ব্যক্তির মনের ভেতর থেকে তার অবচেতন মনেই স্বতঃস্ফূর্তভাবে প্রবাহিত হয়ে থাকে। কিন্তু ইলিয়ট পোয়েট্রিট এই সংজ্ঞা কে বলেছেন ইনকমপ্লিট ডেফিনেশন। ইলিয়টের মতে কবিতা লেখার সময় কবি যদি অবচেতন মনে কবিতা লিখেন তবে তিনি কখনোই তার ঐতিহ্য ও ইতিহাস এর উপর নির্ভর করে লিখতে পারবেন না।
এমনকি অবচেতন মনে মনের ভেতর থেকে কবিতার লাইনগুলো প্রবাহিত হলে সাহিত্যের বা সাহিত্যের জ্ঞান অর্জনের কোনো প্রয়োজন হবে না। কিন্তু সাহিত্যকর্মে যদি ঐতিহ্য ও ইতিহাসের সোয়া না থাকে তাহলে সেটা কখনোই পারফেক্ট সাহিত্যকর্ম হতে পারেনা।
ইলিয়ট বলেছেন যে একজন কবি যখন কোন কবিতা লিখবেন তখন তার নির্দিষ্ট একটি থিম থাকবে এবং তার ঐতিহ্য ও সাহিত্য সম্পর্কে জ্ঞান থাকবে। তার ওপরে ভিত্তি করেই তিনি সাহিত্যকর্ম রচনা করবেন। ঐতিহাসিক জ্ঞান ব্যতীত পারফেক্ট কোন সাহিত্যকর্ম রচনা করা সম্ভব নয়।
এ থেকে অনেকেই প্রশ্ন করতে পারেন যে তাহলে সাহিত্যকর্ম সৃষ্টি করতে কি ইতিহাস বিষয়ে আমাদেরকে পাণ্ডিত্য অর্জন করতে হবে?
এক্ষেত্রে ইলিয়ট উত্তর দিয়েছেন যে উপযুক্ত সাহিত্যকর্ম সৃষ্টিতে ইতিহাস বা ঐতিহ্যের বিষয়ে পাণ্ডিত্য অর্জনের কোন প্রয়োজন নেই বরং ইতিহাস সম্পর্কে সচেতন থাকলেই চলবে।
এবং এখানে সবচেয়ে বড় যে ব্যাপার সেটা হল সাহিত্যকর্মে কখনো ব্যক্তিগত কোন মতামত কিংবা ব্যক্তিগত কোন ফিলিংস থাকা যাবে না। যত বেশি ব্যক্তিগত মতামত থেকে সাহিত্যকর্ম কে দূরে রাখা যাবে সেই সাহিত্যকর্মের পারফেক্ট হওয়ার সম্ভাবনা ততোই বেশি।
তাছাড়া যখন সাহিত্যকর্ম রচনা করা হয় তখন তার মধ্যে প্রজ্ঞা এবং বিনয়ীভাব তখনই আসবে যখন নিজস্ব কোন মতামত থাকবে না বরং সকল রেফারেন্স থাকবে সাহিত্য ও ঐতিহ্য থেকে।
এই থিওরির মধ্য দিয়ে ইলিয়ট মূলত সাহিত্যকর্মে ডিপার্সোনালাইজড থিওরির উদ্ভব ঘটিয়েছেন।
আলোচনা এবং গঠনতন্ত্রের দিক থেকে এটি একটি অবজেক্টিভ ক্রিতিসিজন হিসেবে গণ্য করা হয়। অর্থাৎ ইলিয়ট এখানে মূলত সাহিত্যের সমালোচনা করেছেন। ইলিয়টের মতে সাহিত্যের সমালোচনা করা না হলে সাহিত্যে কখনো পারফেকশন আসবে না এবং এর প্রাণ থাকবে না। তবে সমালোচনা করার সময় মাথায় রাখতে হবে যে কখনো কোন সাহিত্যিকের সমালোচনা করা যাবে না বরং সাহিত্য কর্মের সমালোচনা করতে হবে।
বর্তমান সমালোচকদের মতে ট্র্যাডিশন অ্যান্ড ইন্ডিভিজুয়াল ট্যালেন্ট একটি জটিল সাহিত্য সমালোচনা। এর কারণ হিসেবে তারা দেখেছেন যে এই প্রবন্ধ তে যে সকল শব্দ ও ভাষার ব্যবহার করা হয়েছে সেগুলো অত্যন্ত জটিল ও কঠিন। তবে দিকশান এর দিক থেকে কঠিন হলেও ইলিয়ট তার প্রতিটি টার্ম এবং শব্দগুলোকে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন যার মাধ্যমে প্রবন্ধটি সাহিত্যের ইতিহাসে অন্যতম জায়গা করে নিয়েছে।
এই ছিল ট্র্যাডিশন অ্যান্ড ইন্ডিভিজুয়াল ট্যালেন্টর সামারি। সর্বশেষ আবারও একবার জেনে নেই যে এখানে মূলত আলোচনা করা হয়েছে ট্রেডিশন, ইন্ডিভিজুয়াল ট্যালেন্ট এবং ট্রেডিশন ও ইন্ডিভিজুয়াল ট্যালেন্টে রিলেশন সম্পর্কে। সামারি টি আশা করি আপনাদের ভাল লেগেছে।