Key Facts:
- Writer: Ernest Hemingway(1899-1961) American Novelist
- Written Time: 1951
- Published date: 1952
- Genre: Allegorical Novel, Nautical fiction, Novella
- Themes: Perseverance, Suffering, Pride, Friendship, Respect
- Setting: Time Setting: 1950s
Place Setting: The Sea and Cuban fishing village/ Gulf of Mexico
- Characters:
- Santiago: 85 years old fisherman. The Protagonist
- Manolin: A boy who takes care of the old man.
- The Marlin: 18 feet long fish which was hooked by Santiago.
- The Sharks: Attacked the Marlin and ate up.
- Joe DiMaggio– The greatest baseball player. He is a divinely inspirational religious figure for Santiago.
- Moral Lesson: A man is not made for defeat.
বাংলা সামারি
এই সামারি আমরা মাত্র চারটি স্টেজে খুব সহজেই বুঝতে পারবো।
১. জেলে সান্তিয়াগোর দুর্ভাগ্য
২. মারলিন মাছ ধরা এবং কঠোর স্ট্রাগল
৩. হাঙ্গরের কাছে থেকে মারলিনকে রক্ষা করার প্রচেষ্টা
৪. মারলিনের কঙ্কাল নিয়ে সমুদ্রের তীরে ফিরে আসা
তো চলুন তাহলে পয়েন্ট টু পয়েন্ট সামারি আলোচনা করা যাক।
১. জেলে সান্তিয়াগোর দুর্ভাগ্য
৮৫ বছর বয়সী সান্তিয়াগো হাভানার উপকূলবর্তী অঞ্চলের এক মৎস্য শিকারি। সে বিপত্নিক অর্থাৎ তার স্ত্রীর বেঁচে নেই। সে একাকী বসবাস করে। সে বিগত ৮৪ দিন একটিও মাছ শিকার করতে পারেনি। তার একজন ছাত্র রয়েছে, তার নাম হচ্ছে মেনোলিন। সে সান্তিয়াগোর কাছে মাছ শিকার করা শেখে। ইদানিং তার বাবা-মা তাকে অন্য কোন ভাগ্যবান মাছ শিকারির হয়ে কাজ করতে বলতেছে, যেহেতু সান্তিয়াগো নিজেই কোনো মাছ ধরতে পারছে না অনেকদিন ধরে- তারা ভাবে যে সান্তিয়াগোর ভাগ্য আসলে শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু মেনোলিন নিজেও সান্তিয়াগোকে খুব পছন্দ করে।
সান্তিয়াগো মেনলিনকে খুব আদর করে এবং মাছ ধরতে শেখায়। মেনোলিন সান্তিয়াগোকে ছাড়তে চায় না, রোজ তারা একত্রে মাছ ধরতে যায়। মেনোলিন সান্তিয়াগোর নৌকাটি টেনে তীরে তুলতে সাহায্য করে এবং পরের দিন আবার সান্তিয়াগো যখন মাছ ধরার জন্য যায়, তখন মাছ ধরতে উৎসাহ দেয়। মেনোলিন সান্তিয়াগোর সেবার কোন কমতি রাখেনি। মেনোলিন তার খাবার এবং পোশাকের ব্যবস্থাও করে যাচ্ছে।
এর বিনিময়ে সে সান্তিয়াগোর কাছ থেকে কিংবদন্তি ব্যাসবল খেলোয়াড়ের গল্প শুনে। সান্তিয়াগোর যৌবনকালে আফ্রিকায় অভিযানের ব্যাপারে জানতে পারে, কারণ সান্তিয়াগো যখন যুবক ছিল সেই সময়ে সে আফ্রিকায় বেশ কিছু অভিযানে যায়। প্রতিরাতে সান্তিয়াগো আফ্রিকার সমুদ্রের তটে সিংহদের হেঁটে বেড়ানোর স্বপ্ন দেখে। মেনোলিনের তাকে ঘুম থেকে ডেকে তোলে। মেনোলিন নৌকাটি পানিতে নামিয়ে দেয় এরপর সান্তিয়াগো রোজকার মতো একা বেরিয়ে পড়ে সমুদ্রের নীড়ে। যদিও ৮৪ টি দিন ধরে সে মাছ ধরতে পারেনি তবুও সে প্রত্যেকদিন ধৈর্যের সাথে মাছ ধরতে যায় এবং প্রতিদিনই ভাবে যে আজকে তার জন্য অবশ্যই কোন মাছ রয়েছে, এবং সে শিকার করতে পারবে। ৮৫ তম দিন ভোরবেলায় মেনোলিন সান্তিয়াগোকে সমুদ্রে নৌকা ভাসাতে সাহায্য করে।
সান্তিয়াগো সচরাচর যেখানে মাছ ধরতো সেখান থেকে সে একটু পেরিয়ে গেল, কারণ এই জায়গাটিতে সে গত সপ্তাহে এসেছিল বড় মাছ পাবার আশায়–কিন্তু সে পায়নি। আজ তাই ভাগ্য সুপ্রসন্ন হবে এই ভেবে সে সামনে এগিয়ে চলে। বিকেলের দিকে সে একটি ১০ পাউন্ডের টোনা শিকার করতে সক্ষম হয়।
২. মারলিন মাছ ধরা এবং কঠোর স্ট্রাগল
তার সারাদিনের পরিশ্রম সার্থক হয়েছে ভেবে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলবার আগেই সে তার যে লাইনগুলো ফেলেছিল মাছ ধরার –সেখানে কোন মাছ ধরা পড়েছে, এবং মাছ টান দিচ্ছে, এটা সে টের পেল। এবং সত্যিই বিরাট এক মারলিন মাছ তার হুকে বিঁধেছে। মাছটা এতই বড় যে সান্তিয়াগো কোনভাবেই সেটাকে তুলতে পারছে না। মারলিন তার ডিঙি নৌকাটিকে ধীরে ধীরে ধীরে তীর থেকে আরো গভীরে নিয়ে যেতে লাগলো। অর্থাৎ সান্তিয়াগো কোনোভাবেই মাছটিকে বাগে আনতে পারছে না, বরং মাছটা এতটাই শক্তিশালী ছিল যে, তার নৌকাটাই আরো সমুদ্রের দিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে। ধীরে ধীরে সূর্যাস্ত হয়ে গেল। এখনো পর্যন্ত সান্তিয়াগো এবং মাছের মধ্যে লড়াই চলছেই, কেউ হার মানছে না। সান্তিয়াগো যদিও সেরকম শক্তিশালী নয় কিন্তু সে অতীতে অনেকবার মাছ ধরেছে তার যুবক বয়সে। এজন্য সে মাছ ধরার ক্ষেত্রে বেশ দক্ষ। মাছ ধরার কৌশল তার খুব ভালো করেই জানা আছে।
এজন্য শক্তি কম থাকলেও সে মাছটিকে তার আয়ত্তে রেখেছে এখনো। সান্তিয়াগোর মনে হয় এরই মধ্যে মাছটির সাথে তার বন্ধুত্বপূর্ণ কোন সম্পর্ক তৈরি হয়েছে, কারণ তারা একে অপরের জন্য একেবারে পারফেক্ট প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল। তো মাছটা যেমন শক্তিশালী এবং চালাক, ঠিক সে রকম সান্তিয়াগোও ধৈর্যশীল এবং দক্ষ। সে মাছটার জন্য করুণা বোধ করছে- আবার সহানুভূতিও বোধ করছে। তবে সে এটা অনুভব করছে যে যেভাবেই হোক তাকে মাছটি শিকার করতেই হবে, এবং সে যে ৮৪ দিন ধরে কোন মাছ ধরতে পারেনি। এমন দুর্ভাগ্যজনক পরিস্থিত থেকে তাকে বেরিয়ে আসতে হবে।
কারণ সে ইতিমধ্যে অনেকের কাছ থেকে অনেক অপমান সহ্য করেছে। তার এখন একমাত্র লক্ষ্য হচ্ছে এই মারলিন মাছটি শিকার করা। তাই সে অন্যান্য যে লাইনগুলোতে টোপ ফেলেছিল মাছ ধরার জন্য, সেগুলো সে ছিন্ন করে দিল এবং তার পুরো মনোযোগ দিল মারলিন শিকার করার জন্য। এভাবেই সেদিন বিকেলের পর রাতও শেষ হয়ে গেল, কিন্তু মাছটি এখনো সমানভাবে লড়েই চলেছে সান্তিয়াগোর সাথে। পরদিন সকালে সূর্যোদয় হলো। মাছটি হঠাৎই প্রবল শক্তিতে ঝাঁকুনি দিল অর্থাৎ এতক্ষন সে একটু শান্ত ছিল কিন্তু এবার ঝাঁকুনি দেওয়া শুরু করলো। হঠাৎ করেই হাতে ধরে থাকা লাইনে জোরে টান পড়ায় সান্তিয়াগোর হাত কিছুটা কেটে গেল।
সে যখন তার কাটা হাত সামলাতে ব্যস্ত তখনি সে দেখতে পেল যে, মাছটি সমুদ্র থেকে উপরে লাভ দিয়েছে। ঠিক যেরকম ডলফিন কে লাভ দিতে আমরা দেখি। এক নজরে সে দেখতে পেল মাছটি অনেক বড় আকারের। এরকম মাছ তো কখনো ধরা তো দূরের কথা, সে এত বড় মারলিন মাছ চোখেও দেখেনি। সে তার পুরো মনোযোগ আবার স্থির করলো এবং পুরোদমে লাইনটি ধরে রাখল কারণ মাছটিকে কোনোভাবেই হাতছাড়া করা যাবে না। সন্তিয়াগো প্রার্থনা করতে থাকে, যেন সে এই মাছটি মারতে অবশ্যই সফল হয়।
মাছটি শক্তিশালী হওয়ায় সে নিজেও এক ধরনের মানসিক শক্তি পাচ্ছে, যে এরকম মাছ তো কেউ কখনো দেখেনি। সে ভাবতে থাকে যদি তার জায়গায় নায়ক জো-ডিমেগিও থাকতো তাহলে সে কি করতো? এখানে, জো-ডিমেগিও হচ্ছে একজন ব্যাসবল প্লেয়ার, সে তার দলকে অনেকবার অনেক শিরোপা জিতিয়েছে।
যদিও সে সময় তাকে বহুবার ইনজুরিতে পড়তে হয়েছে, অনেকবার আহত হতে হয়েছে, তবুও সে কখনো খেলা ছাড়েনি এবং তার দলের জন্য সবসময় লড়াই করে গেছে। তার কথা চিন্তা করে বৃদ্ধ সন্তিয়াগো আবারো মানসিক শক্তি ফিরে পেল। দ্বিতীয় দিনে সূর্য অস্ত যাবার উপক্রম হলো অর্থাৎ দ্বিতীয় দিনও শেষ হয়ে গেল। সে আবার একটা ছোট লাইন ফেললো। এবার সে একটা ডলফিন স্বীকার করতে পারলো। কারণ সে এত দিনের খাবার নিয়ে আসেনি। সে ভেবেছিল সন্ধ্যায় ফিরে যাবে, কিন্তু মাছটার জন্য সে যেতে পারেনি এবং ডলফিন শিকার করায় তাকে আপাতত অভুক্ত থাকতে হচ্ছে না।
সে ডলফিন খেয়ে রাত পার করবে। এদিকে মাছটা লাইনের সাথে তখনো রয়েছে, একটু একটু করে লড়ে যাচ্ছে সে। সেটা যখন কিছুটা শান্ত হলো, তখন কয়েক ঘণ্টা সন্তিয়াগো বিশ্রাম নিয়ে নিল। তার ঘুমটা আবার ভেঙ্গে গেল, মারলিন মাছটি যখন লাফালাফি করছিল। হুক থেকে নিজেকে ছাড়িয়ে নেওয়ার জন্য তুমুল লড়াই করছে মাছটি এবং এবারেও মার্লিন মাছের টানে তার হাত কয়েক জায়গায় আবার কেটে গেল। কিন্তু সন্তিয়াগো নাছোড়বান্দার মতোই লেগে রইলো।
এবার মার্লিন মাছটি অনেকটাই কাছে চলে এসেছে। মাছটি তার নৌকার চারদিকে ঘুরতে থাকলো। এদিকে টানা কয়েকদিন ধরে মাছের সাথে লড়াই করার জন্য প্রবীণ সন্তিয়াগো তখন ঘুমে আর ক্লান্তিতে জর্জরিত। সাধারণত খরস্রোতা নদী বা সমুদ্রে মাছ ধরার জন্য লাইনের সাথে লাগানোর পরেই মাছটির সাথে এভাবেই অনেকক্ষণ ধরে লেগে থাকতে হয় এবং মাছটি ক্লান্ত হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়। ঠিক সেরকমটাই করেছে বুড়ো সন্তিয়াগো।
তবে এবার মাছটি যখন নৌকার কাছে চলে আসে (সে তখন বর্ষার মতো নিক্ষেপযোগ্য কিছু দিয়ে তাকে হারপুন বলা হয়) সে তার হার্পুন ব্যবহার করার জন্য প্রস্তুত হয় এবং সে মাছটিকে মেরে ফেললো। অর্থাৎ মাছটি যখন উপরে উঠে এসেছে, সে হার্পুন নিক্ষেপ করে মাছটা শিকার করে নিল। যখন সে মাছটিকে মারার পর খুব কাছে নিয়ে এলো, মাছটা এতটাই বড় ছিল যে মাছটিকে নৌকায় তোলা যাচ্ছিল না। তাই সান্তিয়াগো অত বড় ভারী মাছটাকে নৌকার একপাশে ভালোভাবে বেঁধে নিল অর্থাৎ মাছটি তখনো পানিতেই রয়েছে। তবে এবার সে মাছটিকে নৌকার সাথে বেঁধে দিয়েছে।
৩. হাঙ্গরের কাছে থেকে মারলিনকে রক্ষা করার প্রচেষ্টা
এরপর সে যাত্রা করলো কিউবার উদ্দেশ্যে বাড়ি ফিরে আসার জন্য। মৃত মাছটির রক্তের গন্ধ পেয়ে সমুদ্র থেকে অনেক বড় বড় ২টি হাঙ্গর এসে নৌকাকে ঘিরে ধরলো। সান্তিয়াগো অনেক কষ্টে একটি হাঙ্গরকে হত্যা করলো তার হারপুন দিয়ে বাড়ি দিয়ে। তখন অন্য হাঙ্গরটি চলে গেল কিন্তু সান্টিয়াগো অভিজ্ঞ নাবিক, তাই সে বিপদ বুঝতে পারলো। সে বুঝতে পেরেলেন, সামনে আরো অনেক হাঙ্গর দল বেধে আসছে। এদিকে দুর্ভাগ্যজনকভাবে মাছ শিকার করার হারপুন তার হাত থেকে পড়ে গিয়েছিল।
এরপর মাছের রক্তের গন্ধ পেয়ে অনেকগুলো হাঙ্গর চলে আসল। তারা মৃত মারলিন মাছটির দেহটি ছিঁড়ে খুঁবলে খেতে লাগলো। সান্তিয়াগো প্রাণপণ চেষ্টা করতে লাগলো ওগুলোকে থামানোর জন্য। তার কাছে আরো বেশ কিছু হার্পুন ছিল, সেগুলো দিয়ে সে হাঙ্গর গুলোকে মারতে লাগলো এবং বেশ কিছু হাঙ্গর মারা গেল এবং কিছু পালিয়ে গেল।কিন্তু দেখা গেল যে, মাছটির গায়ে তখন আর কোন কিছু বাকি নেই শুধুমাত্র কাটা ছাড়া এবং লেজের কিছু অংশ বাকি রয়েছে।
৪. মারলিনের কঙ্কাল নিয়ে সমুদ্রের তীরে ফিরে আসা
ঠিক সেভাবেই সারারাত এভাবে লড়াই করার পর সান্তিয়াগো যখন সমুদ্র তীরে পৌঁছালো, ততক্ষণে সবাই ঘুমোচ্ছে। সে কোন মতে তার নৌকার মাস্তুল নিয়ে ঘরে চললো। এখানে সে যে নৌকার মাস্তুলটি নিয়ে যাচ্ছে, সেই মাস্তুলটি দেখতে অনেকটা ক্রসের মতো । যেরকম ক্রসে যিশুখ্রিস্ট মৃত্যুবরণ করেছিলেন। সেটা নিয়ে সে টেনে বাড়িতে ফিরতে লাগলো। যীশু খ্রীষ্ট যেভাবে অনেক কষ্ট সহ্য করে মৃত্যুবরণ করেছিলেন, ঠিক সেভাবেই ক্রসটিসে নিয়ে যাচ্ছে সান্তিয়াগো। তার এই কষ্টকে যীশুখ্রীষ্টের কষ্টের সাথে তুলনা করা হয়েছে।
মারলিন মাছটির কঙ্কাল তখনো নৌকার সাথে বাঁধা বন্দরেই পড়ে রইলো। পরদিন সকালে মেনোলিন সান্তিয়াগোর বাড়িতে গেল। তার বাড়ির বাইরে অনেক মানুষের জোটলা। সকলেই সে বড় মার্লিন মাছটি দেখে বিস্মিত। তারা জীবনে কখনোই এতো বড় মারলিন দেখেনি। তারা জড়ো হয়েছে সান্তিয়াগোর সাফল্য দেখে তাকে অভিনন্দন জানানোর জন্য। মেনোলিন সান্তিয়াগোর জন্যে কফি বানিয়ে এনেছিল।
বুড়ো সান্তিয়াগোকে বাড়িতে ফিরতে দেখে সে অনেক আনন্দে উচ্ছ্বসিত হয়, আবার সান্তিয়াগোর হাত কেটে যাওয়ার কারণে তার শারীরিক অবস্থা দেখে মেনলিন অনেকক্ষণ কাঁদলোও বটে। সান্তিয়াগোর ঘুম ভাঙলে মেনোলিন তাকে বলে, তার বাবা-মা আর যাই বলুক না কেন, সে এখন থেকে সান্তিয়াগোর সাথেই মাছ ধরতে যাবে। এদিকে একদল পর্যটক মারলিনের কঙ্কাল দেখে সেটাকে হাঙ্গরের কঙ্কাল ভেবে ভুল করে। প্রবীণ মাছ শিকারি ততক্ষণে আবার ম্যানোলিনের দৃষ্টির সম্মুখে ঘুমের ঘোরে চলে যায়, এবং সে স্বপ্নে আবার সিংহ গুলোকে দেখতে পাচ্ছে। আমরা জানি, যখন সে মাছ ধরতে যাওয়ার আগে তার যুবক বয়সের সময় গুলোর কথা চিন্তা করছিল, সে তখন তার অভিযানের সিংহের কথা বারবার মনে করছিল। ঠিক এখন আবার সে স্বপ্নে সিংহগুলোকে দেখতে পাচ্ছে,যেটা তাকে তার যৌবনের কথা স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে। হয়তো সেও এরকম শক্তিশালী ছিল, এবং সে শক্তিশালী একটা মাছ ধরতে পেরেছে।
যদিও মাছটির দেহাবশেষ এর কিছুই এখন আর বাকি নেই। কিন্তু, সে আসলে গর্বিত এবং হয়তো এ মাছটি শিকারের মধ্য দিয়েই তার যে দীর্ঘদিন ধরে মাছ শিকার হচ্ছিল না সেই অবস্থাটা হয়তো কেটে গেল এবং এভাবেই এই নোভেলাটিও শেষ হয়ে যায়।
Symbols:
- Symbols of the Characters:
- Santiago: Symbolizes optimism.
- Manolin: Symbolizes hope and obedience.
- Joe Di Maggio: Symbolizes strong Desire.
- Harpoon: Symbolizes skill.
- Bird: symbolizes help.
- shark: Symbolizes destructor.
- Marlin: Symbolizes struggle.
- lions: Symbolizes youth, strength, and virility.
“But man is not defeated. A man can be destroyed but not defeated. ”
I can’t thank you enough estimable sir.
I am from Gaibandha Govt College. Masters session 2020-21. Please keep me in your prayers.
best o luck