Key Facts
Writer: Nathaniel Hawthorne (1804-64)
Written Time: 1848-50
Published date: 1850
Genre: Historical fiction
Meaning of the Title: The Scarlet Letter এর অর্থ হচ্ছে রক্তিম বা লাল বর্ণের অক্ষর। আর “A” এর অর্থ হচ্ছে Adultery (ব্যভিচার)। অর্থাৎ পিউরিটান সমাজে কেউ যখন ব্যভিচার করতো তখন তার বুকে ব্যভিচারের শাস্তি স্বরুপ বড় করে লাল কালিতে “A” অক্ষর লিখে বেঁধে দেওয়া হতো।
Themes: 1) Identity and Society 2) female independence 3) guilt 4) Nature versus Society 5) Empathy
Setting: Time Setting: Boston in the 1600s
Place Setting: Puritan Massachusetts Bay Colony.
Characters:
- Hester Prynne: Protagonist and wearer of Scarlet Letter
- Arthur Dimmesdale: Puritan minister in Boston
- Pearl: Illicit daughter of Hester and Dimmesdale
- Roger Chillingworth: Hester’s aged husband. Real name Prynne.
- Governor Billingham: Former governor of Boston
- Mistress Hibbins: Billingham’s sister. Symbol of evil.
- John Wilson: Boston’s elder clergyman.
Background
১৬৪০ এই সময়টায় আমেরিকার বোস্টন শহরটা পিউরিটান দের দখলে ছিল। তারা রাষ্ট্রীয় থেকে শুরু করে সামাজিক এবং সকল ক্ষেত্রে ধর্মীয় অনুশাসন প্রয়োগের কাজ করছিল। পিউরিটান রা আসলে কঠোরভাবে ধর্ম বিশ্বাসী। তাদের Motto ছিল চারটি,
- Only for God
- Only for God’s grace
- Only for Bible
- Only for Jesus Christ
এলিজাবেদান পিরিয়ডে চার্চ অফ ইংল্যান্ড প্রতিষ্ঠিত হয়। তাদেরকে বলা হতো এংলিক্যান। আর এই আমেরিকান বিলিভ থেকে কট্টরপন্থী এক ধরনের ধর্মীয় বিশ্বাস জেগে ওঠে যাদের পিউরিটার বলা হয়। জান মিল্টন ছিলেন একজন পিউরিটান। Nathaniel Hawthorne পিউরিটান পরিবারেই বেড়ে উঠেছেন। তবে তিনি কট্টরপন্থী পিউরিটানদের ব্যাপক সমালোচনা করেছেন। বিশেষ করে পিউরিটান চার্চের সাথে যারা জড়িত তাদের দুর্নীতি ও চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য তিনি এই নোভেলে তুলে ধরেছেন।
বাংলা সামারি
তো দ্যা স্কারলেট লেটার এই নোবেলটি আমরা মাত্র 9 টি স্টেজে খুব সহজেই বুঝতে পারবো।
1. এই নোভেলের উৎস
2. First scaffold scene (প্রথমবার হেস্টারের উঁচু স্থানে দাঁড়ানোর ঘটনা)
3. হেস্টার এর সাথে Roger Chillingworth এর সাক্ষাৎ
4. হেস্টারের কাছ থেকে Pearl কে আলাদা করার প্রচেষ্টা
5. ডিমসডেল এর মানসিক অশান্তি ও Roger Chillingworth দ্বারা সত্য উপলব্ধি
6. ডিমসডেল এর পাপের জন্য অনুশোচনা/ Second Scaffold scene
7. ডিমসডেল ও হেস্টারের ইউরোপে পালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা
8. Third scaffold scene
9. হেস্টার ও Pearl এর শেষ পরিণতি
1. এই নোভেলের উৎস
এই নোভেল যিনি বর্ণনা করেছেন, তার নাম আসলে উল্লেখ নেই। তবে তিনি সালেম গ্রামের একজন কাস্টম হাউজের জরিপকারী ছিলেন। তো অফিসের পুরাতন কাগজপত্র ঘাঁটাঘাটি করার সময় তিনি কিছু নথিপত্র খুঁজে পেয়েছিলেন। সেখানে একটা পান্ডুলিপি ছিল, যা লাল কাপড় দিয়ে মোড়ানো ছিল। আর এর উপরে “A” অক্ষর লেখা ছিল। তো বর্তমান জরিপকারীর ১০০ বছর আগে একজন জরিপকারী এই বইটা লিখেছিলেন, যার নাম ছিল Jonathan Pue. এরপর বর্ণনাকারী একসময় এই পাণ্ডুলিপি হারিয়ে ফেলেন এবং এর অনুরূপ ঘটনা লেখার সিদ্ধান্ত নেন। আর এটাই হচ্ছে এই নোভেল দা স্কারলেট লেটার। প্রকৃতপক্ষে Nathaniel Hawthorne নিজেই একজন জরিপকারী
(Surveyor) ছিলেন। তাই এই ঘটনা আসলে তার অটোবায়োগ্রাফিক্যাল ইলিমেন্ট।
2. First scaffold scene ( প্রথমবার হেস্টারের উঁচু স্থানে দাঁড়ানোর ঘটনা)
- হেস্টারের স্ক্যাফোল্ডে দাঁড়ানো
তো ঘটনাটি সপ্তদশ শতকের শুরুতেই ঘটে। Hester Prynne নামে একজন মহিলা ছিল, তাকে কারাগার থেকে বের করে আনা হচ্ছে। সে তার একহাতে তার শিশু কন্যা Pearl কে ধরে রেখেছে। আর তার বুকের উপরের কাপড়ে ডিপ লাল রঙের “A” অক্ষর লেখা আছে। Hester Prynne দেখলো তাকে শাস্তি দেওয়ায় জন্য উচু যে জায়গাটা করা হয়েছে (Scaffold) , তার আশেপাশে অনেক উত্তেজিত মানুষ রয়েছে। তারা একজন ব্যভিচারীনের শাস্তি দেখতে এখানে এসেছে।
- হেস্টারের পাপ সম্পর্কে একজনের বর্ণনা
তাদের মধ্যে থেকে একজন ব্যক্তি একজন বয়স্ক ব্যক্তিকে বলছেন, ব্যভিচার করার কারণে হেস্টারকে শাস্তি দেওয়া হচ্ছে। তার স্বামীর বিষয়ে বলা হচ্ছে যে, তার স্বামী বয়সে তার চেয়ে অনেক বড় ছিল। আর বিয়ের পরে তার স্বামী হেস্টারকে আমেরিকার বোস্টনে পাঠিয়ে দেয়। কিন্তু তার স্বামী আর আসেনি। হয়তো সে সমুদ্রেই মারা গেছে। তিন বছর ধরে হেস্টারের স্বামীর সাথে হেস্টারের কোন সাক্ষাৎ নেই। এরই মধ্যে হেস্টার অবৈধ যৌন সম্পর্ক স্থাপন করে একটা জারজ সন্তানের জন্ম দিয়েছে, যার নাম হচ্ছে Pearl.
প্রথমে তাকে বারবার তার প্রেমিকের নাম জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল। কিন্তু সে কিছুই বলেনি। তাই তাকে জেলে আটকে রাখা হয়েছিল। আর আজকে তাকে শাস্তি দেওয়ার জন্য এখানে নিয়ে আসা হয়েছে। কিন্তু এখনো পর্যন্ত তার প্রেমিকের নাম জানা যায়নি। আর এজন্য তার বুকে স্কারলেট লেটার “A”( Adultery) লিখে দেওয়া হয়েছে। তাকে সারা জীবন এই স্কারলেট লেটার “A” টানতে হবে। আর এখন তিন ঘন্টার জন্য তাকে বাইরে আনা হয়েছে। এই তিন ঘন্টায় জনগণ তার সম্পর্কে অনেক খারাপ খারাপ কথা বলবে।
- চার্চের ফাদারদের দ্বারা হেস্টারের লাভার সম্পর্কে জানতে চাওয়া
সেখানে দুজন চার্চের ফাদার হেস্টারকে জিজ্ঞাসা করে, তার অবৈধ এই কন্যা সন্তানের পিতা কে? তাদের মধ্যে একজনের নাম ছিল ডিমসডেল। ইনিই হচ্ছেন হেস্টারের প্রেমিক এবং তার অবৈধ কন্যা সন্তান Pearl এর বাবা। তবে ডিমসডেল আগেই হেস্টারকে বলে দিয়েছিল, যেন হেস্টার ডিমসডেল এর কথা না বলে।
- হেস্টারের স্বামীর পরিচয়
এরপর হেস্টার সামনের দিকে তাকালো। এক জায়গায় তার চোখ আটকে গেল। সে দেখতে পেল, তার হারানো স্বামী Roger Chillingworth দাঁড়িয়ে আছে। Roger Chillingworth বর্তমানে একজন চিকিৎসক হিসেবে কাজ করছেন। এই কাজটায় তার ব্যাপক সুনাম ছড়িয়ে পড়েছে। আসলে সে যে এতদিন অনুপস্থিত ছিল, এই সময়টায় সে চিকিৎসা শাস্ত্রে ব্যাপক জ্ঞান অর্জন করেছে। আর নতুন করে তার নাম রেখেছে Roger Chillingworth। আসলে তার আগের নাম ছিল Prynne। সে বোস্টনে সেটেল হয়, হেস্টারের প্রেমিককে শাস্তি দেওয়ার জন্য। তো Roger Chillingworth মনে মনে ভাবতে থাকে, হেস্টারের এই অবৈধ প্রেমিক কে সে শাস্তি দেবে। তাই সে হেস্টারের সাথে দেখা করতে যাবে।
3. হেস্টার এর সাথে Roger Chillingworth এর সাক্ষাৎ
তো এক সময় হেস্টারদের মেয়ে Pearl অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাই Roger Chillingworth ডাক্তার হয়ে জেলখানাতে যায় Pearlর চিকিৎসা করতে। সেখানে গিয়ে সে হেস্টারকে Pearl এর বাবার সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। কিন্তু হেস্টার তাকে কিছুই বলে না। যেহেতু হেস্টার কিছু বলছে না, তাই Roger Chillingworth তাকে বলে, তুমি আমার পরিচয় কাউকে দেবে না। অর্থাৎ সে যে হেস্টারের স্বামী এই পরিচয় সে কাউকে দিতে নিষেধ করছে। যদি হেস্টার Roger Chillingworthর আসল পরিচয় সবাইকে বলে দেয় তাহলে সে এই বলে হুমকি দেয় যে, হেস্টারের প্রেমিককে খুঁজে বের করে তার নাম সবাইকে বলে দেবে। আর তাকেও শাস্তির মুখোমুখি করবে। তখন হেস্টার Roger Chillingworthকে প্রমিস করে, Roger Chillingworthর আসল পরিচয় সে কাউকেই বলবে না।
4. হেস্টারের কাছ থেকে Pearl কে আলাদা করার প্রচেষ্টা
এভাবে অনেকটা দিন কেটে যায়। হেস্টার আপাতত দর্জির কাজ করে নিজের এবং তার মেয়ের খরচ চালাচ্ছে। Pearl এখন প্রায় অনেকটা বড় হয়ে গেছে। ব্যভিচারের কারণে হেস্টারকে সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছিল এবং সে শহরের শেষের দিকে একটা ছোট কটেজে থাকতো। তো Pearl কিছুটা দুষ্টু প্রকৃতির ছিল। তাই সমাজের লোকেরা ভাবলো যেহেতু হেস্টার নিজে একজন ব্যভিচারিণী, তার কাছে থাকলে Pearl খারাপ হয়ে যাবে। তাই Pearlকে তারা হেস্টারের কাছ থেকে আলাদা করতে চাইলো। বিষয়টা হেস্টারের কাছে খুবই হৃদয়বিদারক ছিল। তাই সে গভর্নর, চার্চের ফাদার ও তার প্রেমিক ডিমসডেল এর কাছে গেল। আর সে ডিমসডেল কে বললো, যদি Pearlকে তার কাছে থাকতে দেওয়া না হয়, তাহলে সে আসল সত্যিটা সবাইকে বলে দেবে। তখন যুবক ধর্মযাজক ডিমসডেল ভয় পেয়ে গভর্নরকে বললো, Pearlকে যেন হেস্টারের কাছেই থাকতে দেওয়া হয়। ডিমসডেল এর অনুরোধে গভর্নর Pearlকে হেস্টারের কাছেই থাকার অনুমতি দেয়।
5. ডিমসডেল এর মানসিক অশান্তি ও Roger Chillingworth দ্বারা সত্য উপলব্ধি
কিছুদিন পরে দেখা যায় ডিমসডেল অনেকটা অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তার হার্টের সমস্যা দেখা দিয়েছে। আসলে অতিরিক্ত দুশ্চিন্তার কারণে তারা এমন অবস্থা হয়েছে। ডিমসডেল এর চিকিৎসা করতে Roger Chillingworth কে ডাকা হয়। ডিমসডেল যেহেতু খুবই অসুস্থ ছিলেন, তাই Roger Chillingworth ২৪ ঘন্টাই তার বাসায় থাকতে শুরু করেন। একটা সময়ে Roger Chillingworth এর সন্দেহ হয় যে, ডিমসডেল অতিরিক্ত কোন একটা বিষয় নিয়ে টেনশন করছে। এই জায়গায় সে ডিমসডেল এর অতিরিক্ত টেনশন এবং হেস্টারের না বলা প্রেমিকের একটা যোগসূত্র পায়। তাই সে সত্যটা উদঘাটন করতে ডিমসডেল নানানভাবে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে প্রশ্ন করতে থাকে। এক কথায় ডিমসডেলকে মানসিকভাবে আরও বেশি কষ্ট দিতে থাকে।
তো একদিন বিকেল বেলা ডিমসডেল ঘুমোচ্ছিলেন। তখন Roger Chillingworth তার বুকে একটা স্কারলেট লেটার A দেখতে পায়। কিন্তু এই লেটার তার বুকে কখন লিখে দেওয়া হলো এই বিষয়টা জানা যায়নি। তখন Roger Chillingworth এটা নিশ্চিত হয়ে যায় যে, ডিমসডেল হচ্ছে হেস্টারের প্রেমিক এবং Pearl এর বাবা। দিন দিন ডিমসডেল এর দুশ্চিন্তা আরও বাড়তে থাকে এবং তার শারীরিক অবস্থা আরো খারাপ হতে থাকে। আসলে ডিমসডেল পাপ করে থাকলেও সে একজন পিউরিটান ধর্মযাজক ছিল। তাই তার বারবার অনুশোচনা হচ্ছিল। সে এটা ভাবছিল যে, একই অপরাধে হেস্টার একাই কতটা কষ্ট করছে, কিন্তু ডিমসডেল এর কোন শাস্তি হয়নি। ব্যভিচার করার অপরাধে হেস্টার একাই সমাজ থেকে জনবিচ্ছিন্ন জীবন যাপন করছে, তবুও সে সমাজের মানুষের বিপদে সবার আগে এগিয়ে আসে এবং মানুষকে সাহায্য করে। তাই সবাই তার ব্যভিচারের কথা ভুলে গেছে এবং তাকে ভালবাসতে শুরু করেছে। আর তার বুকে লেখা “A” স্কারলেট লেটার এখন তার পাপের নয় বরং ভালোবাসার প্রতীক হয়ে গেছে।
6. ডিমসডেল এর পাপের জন্য অনুশোচনা/ Second Scaffold scene
এভাবে আরো কিছুদিন কেটে যায়। Pearl এর বয়স এখন সাত বছর। একদিন রাতের বেলা হেস্টার শহরের ভেতর দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল। তখন সে হঠাৎ দেখতে পায় যেই উঁচু স্থানে তাকে একদিন দাঁড়াতে হয়েছিল, সেখানে ডিমসডেল দাঁড়িয়ে আছে। আসলে মাঝেমধ্যেই মধ্যরাতের দিকে ডিমসডেল সেখানে গিয়ে দাঁড়িয়ে থেকে কান্না করতো। তবুও কাউকে তার এই পাপের বিষয়ে বলার সাহস তার হচ্ছিল না। তো ডিমসডেল কে দেখে হেস্টার এবং Pearl তার কাছে গেল এবং তার হাত ধরলো। রাতের আকাশে তখন একটা উল্কাপিণ্ড ছুটে গেল। আর এটি A লিখে দিয়ে গেল। অর্থাৎ এটা ডিমসডেল কে স্মরণ করিয়ে দিল যে, সে ব্যভিচার করেছে কিন্তু এর শাস্তি সে এখনো পায়নি। তো ডিমসডেল তখন আরো বেশি অসুস্থ হয়ে পড়ে।
তাই হেস্টার Roger Chillingworth এর কাছে যায় এবং তাকে বলে সে যেন ডিমসডেল এর উপরে মানসিক নির্যাতন করা বন্ধ করে দেয়। আসলে Roger Chillingworth বারবার ডিমসডেল এর দুর্বল জায়গায় আঘাত করতো। তার পাপের বিষয়টা মনে করিয়ে দিত। এভাবে সে ডিমসডেলকে মানসিকভাবে শাস্তি দিচ্ছিল। কিন্তু Roger Chillingworth বলে, সে এটা কখনোই বন্ধ করবে না। তাই হেস্টার ডিমসডেল কে মানসিক প্রশান্তি দিতে মাঝেমধ্যেই বনের মধ্যে তার সাথে দেখা করতে শুরু করলো। কারণ শহরে তাদের কেউ একসাথে দেখলে ডিমসডেলকে সন্দেহ করবে। তো একদিন বনের মধ্যে দেখা করতে গিয়ে হেস্টার ডিমসডেল এর কাছে Roger Chillingworth এর আসল পরিচয় বলে দেয়। হেস্টার বলে ,Roger Chillingworth আসলে তার স্বামী। সে ডিমসডেল এর উপর প্রতিশোধ নিতেই তার উপরে এভাবে মানসিক অত্যাচার করছে। এটা শুনে ডিমসডেল অনেক রেগে যায়। কিন্তু সে অনেক বড় একটা পাপ করেছে। তাই তার কিছুই করার থাকে না।
7. ডিমসডেল ও হেস্টারের ইউরোপে পালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা
সে হেস্টারকে বলে যে, তারা জাহাজে করে ইউরোপে পালিয়ে যাবে। আর তারা সেখানে গিয়ে এক পরিবার হয়ে বসবাস করবে। আসলে হেস্টার ডিমসডেল কে অনেক ভালোবাসতো। এবং ডিমসডেল ও হেস্টারকে ভালোবাসতো। তাই ডিমসডেল এর এই প্রস্তাবে হেস্টার রাজি হয়। কারণ সেও এবার মুক্তির স্বাদ পাবে। অন্য জায়গায় তো কেউ আর তাদের এই পাপ সম্পর্কে জানেনা। তাই তাদের আর মুখ লুকিয়ে চলতে হবে না। তারা একসাথেই বসবাস করতে পারবে। এর মোটামুটি কিছুদিন পরে হেস্টার তার বুকের উপরে লেখা স্কারলেট লেটার A খুলে ফেলে এবং তার চুলও খুলে ফেলে। পাশেই Pearl তখন খেলা করছিল। কিন্তু এই স্কারলেট লেটার ছাড়া Pearl এই প্রথমবার তার মাকে দেখছে। তাই প্রথম অবস্থায় সে তার মাকে চিনতে পারছিল না। ধীরে ধীরে তাদের ইউরোপে পালিয়ে যাওয়ার দিন এগিয়ে আসছিল।
8. Third scaffold scene
ইউরোপে পালিয়ে যাওয়ার আগের দিনে শাসনকর্তা নিয়োগ কারী একটা অনুষ্ঠানে ডিমসডেল একটা ধর্মীয় ভাষণ দেন। এযাবৎকালে তিনি যত ধর্মীয় উপদেশ নিয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন, তার মধ্যে এটা ছিল সবচেয়ে ভালো। সবাই একদম মুগ্ধ হয়ে তার কথা শুনছিল। তবে তিনি অসুস্থ অনুভব করছিলেন। মনে হচ্ছিলেন যেন, মাটিতে লুটিয়ে পড়বেন। এদিকে হেস্টার জানতে পেরেছে যে, তার স্বামী Roger Chillingworth তাদের ইউরোপে পালানোর বিষয়টা জেনে গেছে। তাই তিনিও ওই জাহাজে একটা সিট বুক করেন। আসলে তিনি তাদের চোখের আড়াল হতে দিতে চাচ্ছিলেন না এবং তাদের চোখে চোখে রাখছিলেন।
এদিকে ডিমসডেল তার ভাষণ শেষ করেন। এরপর তিনি যখন সেখান থেকে চলে যাচ্ছিলেন, সেই সময়টায় হেস্টার এবং তার মেয়ে Pearl জায়গা না পাওয়ায় শহরের সেই উঁচু জায়গায় অর্থাৎ স্ট্যাফল্ডের সামনে দাঁড়িয়ে ছিল। তখন সবাই হেস্টারের দিকে তাকাচ্ছিল। কারণ তার বুকে স্কারলেট লেটার A লাগানো ছিল। এরপর সেখানে ডিমসডেল আসেন এবং হেস্টারের এবং তার মেয়ের হাত ধরে ওই উঁচু জায়গায় ওঠেন। এই জায়গায় ডিমসডেল চিৎকার করে বলে সেই আসলে Pearl এর বাবা। আর সেই হেস্টারের সাথে ব্যভিচার করেছে। এজন্য সে যে স্কারলেট লেটার A পরিধান করতো, তা সে সবাইকে দেখালো। সত্যিটা স্বীকার করে ডিমসডেল অনেকটা হালকা অনুভব করে। আর সেখান থেকে পড়ে যায় এবং মারা যায়। তার মেয়ে Pearl তার কপালে তখন চুমু খায়।
9. হেস্টার ও Pearl এর শেষ পরিণতি
ডিমসডেল এর উপরে প্রতিশোধ নিতে না পেরে রাগে দুঃখে ক্ষোভে হেস্টারের স্বামী Roger Chillingworth এক বছর পরেই মারা যায়। আর হেস্টার এবং তার মেয়ে Pearlর সম্পর্কে জানা যায় তারা বোস্টন ছেড়ে চলে গেছে। কোথায় গেছে তা কেউ জানে না। আর Pearlর মায়ের স্বামী, অর্থাৎ Roger Chillingworth এর যত সম্পদ রয়েছে, একমাত্র উত্তরাধিকার সূত্রে Pearl সব অর্থ সম্পদ পায়। আর সে অনেক ধনী হয়ে যায়।
এর অনেক বছর পরে হেস্টার শহরের যে পুরনো কটেজে থাকতো, সেখানে সে ফিরে আসে। আর আগের মতই সে কাজ করতে শুরু করলো এবং মানুষকে সাহায্য করতে থাকলো। ব্যভিচার করার শাস্তি স্বরূপ স্কারলেট লেটার A সে যেমন আগে পড়েছিল, তেমনটা আবারো সে পরিধান করা শুরু করে। তবে এই লেটার এখন তার জন্য অপমানজনক ছিল না বরং গর্বের ও সম্মানের বিষয় ছিল। এটা তাকে অনেক বেশি অনুপ্রেরণা এবং শক্তি দিত। আর এটা তাকে তার ভালোবাসার মানুষ ডিমসডেল এর কথা স্মরণ করিয়ে দিত।
মাঝেমধ্যেই তিনি Pearl এর চিঠি পান। Pearl এখন ইউরোপীয় এক অভিজাত পরিবারে বিয়ে করেছে। এরপর একদিন হেস্টার মারা যায় এবং তাকে ডিমসডেল এর পাশেই সমাহিত করা হয়। আর তাদের দুজনের কবরের মাঝখানে একটা স্মৃতিস্তম্ভ (Tombstone) দিয়ে তাতে স্কারলেট লেটার A লিখে দেওয়া হয়। আর এখানেই নোভেলটি শেষ হয়ে যায়।
7 Most Influential Symbols:
1. The Scarlet Letter “A” – Symbol of Adultery.
2.. Pearl– Embodiment of Hester Prynne and Dimmesdale’s secret sin of Adultery.
3. The Color Red
In The Scarlet Letter, the color red is a symbol of Hester’s great passion and love, as well as her sins.
4. The Rose Bush
The rose bush is a symbol for Hester. Red roses are known for their great beauty like Hester. Roses are known to be able to survive through even those most difficult of conditions. That ability to overcome difficult circumstances is also reflected in Hester’s character.
5. Hester and Dimmesdale
Hester and Dimmesdale are symbolic of Adam and Eve, as well as the consequences of going against the word of God.
6. The Scaffold
The scaffold is a symbol of punishment and public confession.
7. The Sunlight
Sunlight symbolizes both truth and the grace of God in The Scarlet Letter.Once the truth of Hester’s sin is revealed in public, she then stands in the sunlight. Once Dimmesdale reveals his role, he too stands in the sunlight.